তবে সত্য চক্রবর্তীর সঙ্গে জুটি বেঁধে অভয়দার আরেকটা বইও খুব জনপ্রিয় হয়– শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘এক পাত্র সুধা’। এর মূল পরিকল্পনা সত্যবাবুরই, তিনিই শক্তিদার নানা বই থেকে কবিতা বেছেছিলেন। তবে অভয়দার অনুরোধে শক্তিদা সুনীলদাকে একটা চিঠি লিখে এ-বইয়ের সম্পাদনা করতে বললে সুনীলদা তাতে সাড়া দিয়ে সম্পাদকীয় তুল্য এক টুকরো গদ্য লিখে দেন।
মহম্মদ সেলিমের ফেসবুক পোস্টটিতে যদি একটু খেয়াল করেন, দেখবেন সেখানে লেখা আছে তাঁরা পলিটিক্যাল ইন্টার্ন নিতে চান। এর মানে কী?
সস্তার চিনির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে যেতে বসেছে গুড়শিল্প। টিকে থাকার লড়াইয়ে খাঁটি গুড়ে মিশেছে ভেজাল সংস্কৃতি। এছাড়াও খেজুর রস ফোটাতে প্রচুর জ্বালানি লাগে। আগে আশপাশের জঙ্গল, ঝোপঝাড় কেটে সংগ্রহ করা হত জ্বালানি, এখন সেই জঙ্গলও নেই।
যাঁরা সবিতার বিরুদ্ধে ছিলেন, আম্বেদকরের মৃত্যুর জন্যেও সবিতাকে দায়ী করেছিলেন তাঁরা। কেউ কেউ অভিযোগ করেছিলেন ডক্টর আম্বেদকরের ভুল চিকিৎসা করেছেন তাঁর স্ত্রী, আবার কেউ কেউ আরও এক ধাপ এগিয়ে এটা মৃত্যু না হত্যা সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন।
নতুন প্রজন্মের নতুন প্রেমের সৌধ তৈরি হল ‘তুম সে হি’ বা ‘আওগে যব তুম’-এর সুরে। আদিত্য আর গীত নয়া কর্পোরেট ভারতে দাঁড়িয়ে থাকা সেই যুগল, যারা প্রেমকে দেখতে শিখবে এক নতুন অ্যাডভেঞ্চারের দৃষ্টিতে, যা ততটাও বৈষয়িক নয়।
নানা প্রতীকে ইংরেজ শাসককে দেবতা বানানো শুরু হয়। তাঁদের চিন্তনে সেদিন ক্যালকাটাই হল ‘ডিভাইন স্টেট’। আর সেই ডিভাইন স্টেটের মূর্তিতে ধরা রইল ইংরেজের ঐশী ক্ষমতার ভাবমূর্তি।
ধৈর্যের একেবারে চূড়ান্ত সীমায় এসে কবির মনে হয়েছে, ‘ছবিগুলি বুবা লুকিয়ে রেখেছে এই সন্দেহ বরাবর আমার মনে আছে। সে আমার মৃত্যুর অপেক্ষা করবে’ ইত্যাদি ইত্যাদি। তারও বছর তিনেক বাদে কিশোরীমোহনের প্রবল পরিশ্রমে ১৯৪০-এর পুজোর মুখে সেই ছবির অ্যালবাম ‘চিত্রলিপি’ প্রকাশ পেয়েছে।
২০১৬ থেকে ২০২২– এই ছ’-বছরের মধ্যে এদেশে গার্হস্থ্য হিংসার জনসংখ্যা সমাযোজিত হার বেড়েছে ১৬ শতাংশ, অথচ তা থেকে মহিলাদের সুরক্ষা দেওয়ার হারে কোনও উন্নতি হয়নি।
এক আকাশ ভরা জ্যোৎস্নার সঙ্গে নাটকের তুলনা করা একমাত্র বোধহয় মনোজ মিত্রর পক্ষেই সম্ভব ছিল। তাঁর নাটকে যেমন জীবন ঝরে পড়ে, তাঁর লেখায় জ্যোৎস্না।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved