এর অর্থ এই নয় যে, রবীন্দ্রনাথ ভোটের অধিকার হরণ করে জনগণকে স্বৈরতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিতে চাইছেন।
আক্ষেপের বিষয়, মস্কোর অনুবাদ সাহিত্যের প্রকাশালয় তার দীর্ঘ অর্ধ শতাধিক বর্ষের ইতিহাসে রুশ ক্ল্যাসিকের অনুবাদ যতটুকু প্রকাশ করেছে, রুশ কবিতার অনুবাদ সেই তুলনায় প্রায় করেনি।
সত্তর দশকের কর্মীদের দেওয়াল লেখা, লুকিয়ে, অন্ধকারে, পুলিশি আক্রমণের কাণ্ড খেয়াল রেখে।
লোডশেডিং মানে একবুক কিশোর প্রার্থনাও, পাড়ার নতুন বউদি যেন ‘জন অরণ্য’-এর লিলি চক্রবর্তী হন।
ভক্ত বৈজুকে বর দিয়েছিলেন শিব। সেই থেকে বৈদ্যনাথের আরেক নাম বৈজুনাথও।
রবীন্দ্রনাথের ‘রোদনভরা বসন্ত’ আর এলিয়ট-এর ‘এপ্রিল নিষ্ঠুরতম মাস’ এক বস্তু নয়। আকাশপাতাল পার্থক্য।
এই গ্রন্থ মুখ আর মুখোশ বিচারের বিশ্বস্ত কাঠগড়া।
২০২৪ সালে, ভারতের যে প্রজন্ম প্রথম ভোটাধিকার পেল, তার ৭২ শতাংশই ভোট দিল না!
গোলসোরখি যে বক্তব্যটি রেখেছিলেন, তাকে সারা পৃথিবীর বিপ্লবীদের শ্রেষ্ঠ ‘কোর্টরুম স্পিচ’-এর একটি বলে ধরা হয়ে থাকে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved