বিপ্লবের দেশ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতি একটা স্বাভাবিক আকর্ষণ তো ছিলই, তার সঙ্গে যুক্ত হল অনুবাদের প্রতি কবির ঝোঁক– দুয়ে মিলে তাঁকে শেষ পর্যন্ত টেনে নিয়ে গেল মস্কোয়, অনুবাদের কাজে।
৫০ বছর আগের এক ছবি ‘গরম হাওয়া’। শুধুই নামে নয়, বিষয়েও প্রবল প্রাসঙ্গিক এই ছবি।
মুসলমান শাসন কালে এখানে আসা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কারণেই গড়ে ওঠে বেশ কিছু মসজিদ। এই সমস্ত কিছু একত্রে মিলিয়ে দেখলে বোঝা যায়, নবদ্বীপে সর্বধর্মের সমাহার আজও বর্তমান।
বিষয় অনুযায়ী, আলাদা অধ্যায়ে আলাদা মেজাজ থাকলেও এক সমগ্রতা এই বইকে বেঁধে রাখে।
মন্দিরটি এখন যেখানে দাঁড়িয়ে, গঙ্গাতীরের সেই বেলগাছ-দেবদারুগাছ সংলগ্ন জায়গাটির উল্লেখ করে সতীর্থ স্বামী ব্রহ্মানন্দকে বলেছিলেন বিবেকানন্দ, ‘রাজা, আমায় এখানে একটু জায়গা দিতে পারিস?’
তিমিরের মাস্টারমশাই শঙ্খ ঘোষ লিখেছিলেন, ‘অনেক দূর থেকে, পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে এসে, আজ যখন তিমিরের কথা ভাবি, সে আর নিছক কোনো ব্যক্তি হয়ে থাকে না, হয়ে ওঠে যেন প্রতীক...।’
কী এমন চান ময়দানের হালফিলের আম্পায়াররা? একটু সম্মান, একটু মর্যাদা, একটু শ্রদ্ধা ছাড়া?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved