এ বছর মহালয়ার দিনেই কলকাতার একটি বিখ্যাত পুজোর উদ্বোধনে ভয়ানক বিশৃঙ্খলার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। সেদিনই আকাদেমি অফ ফাইন আর্টসের ওয়েস্ট গ্যালারিতে চলছিল শিল্পী সুবোধ দাশগুপ্তের ছবির প্রদর্শনী, গুটিকয়েক মাত্র দর্শক নিয়ে।
যথাযথ পারিশ্রমিক পান না। ভাঁড়ারে টান পড়ে চিরকালই। তবু তাঁরাই নাকি ‘লক্ষ্মী’!
খোলা মন, খোলা দরজা। বলতেন অন্নদাশঙ্কর রায়। আজ, ২৮ অক্টোবর, তাঁর মৃ্ত্যুদিন।
এখন জীবন আধুনিক হয়েছে অনেকটাই। তবু লক্ষ্মী-অলক্ষ্মীর মধ্যেকার জানি দুশমন টাইপ পার্থক্য মুছে যায়নি।
শীতলার মৃত্যুর প্রতিবাদে অনেক রঙের পতাকার দলেরা এসেছে। তবে ভূমিপুত্র মাধাই সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।
ফেরিওয়ালাদের মৌলিক ডাক তাঁদের ব্র্যান্ড তৈরি করে।
আজকাল অনেকেই ঐতিহ্যের নামে এমনকী, সতীদাহকেও ফিরিয়ে আনতে চাইছে।
সেলাম কলকাতা পুলিশ! আপনি থাকছেন স্যর, তাই আমরাও থাকছি।
এর’ম নরমসরম স্বভাবের ডিরেক্টর হলে চলবে? সকাল থেকে একটা গাল পর্যন্ত দেয়নি।
‘যা ইচ্ছে করে নিন আপনারা– চাইলে মেরে ফেলুন আমাকে! আমি তবু আমাদের ন্যায্য অধিকারের দাবিতে সরব থাকব!’ বলেছিলেন দারিয়ুশ মেহরজুই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved