Robbar

নোবেল পেয়েছেন, একথা জানার পরও নির্বিকার চিত্তে ক্লাস নিচ্ছিলেন অ্যান লুইলিয়ের

সব গবেষণার তাৎক্ষণিক হাতে-গরম প্রযুক্তিগত প্রয়োগ থাকে না;  কিন্তু যে কোনও প্রকৃত বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানই মানবসভ্যতাকে এক কদম দু’কদম করে এগিয়ে দেয়– আমাদের দেশের নীতিনিয়ামক ও ফান্ডিং এজেন্সিরাও সেকথা মনে রাখলে আমাদেরই কল্যাণ।

→

সঠিক বাস, ডি.এ. এবং পুরুত– কখনওই টাইমমতো পাবেন না

পাঁচ সিকের পুজোয় যে-নিষ্ঠা, একাগ্রতা ও শুচির পরাকাষ্ঠা তাঁরা সব সময় দেখিয়েছেন, তাঁদের ‘প্রণামী’ কিন্তু সেই অনুপাতে বাড়েনি একটুও।

→

আমার তো বাবা সেই ছয়ের দশকের রামকৃষ্ণ মিশনের পুজোর জন্যই মনকেমন করে

রাত বাড়তে, মণ্ডপ থেকে বেরিয়ে, ওরা বলল, চলো, তোমাকে আমাদের ‘গে-বার’-এ নিয়ে যাই, সিডনির গে-লাইফ কেমন হয় চোখে দেখে যাও। সেখানে এক পেশিবহুল পুরুষ অসামান্য কোমল নারীর নাচ নাচলেন। ‘রোববার’-এর ‘প্রবাস পুজো’ থেকে পুনর্মুদ্রিত।

→

ভয়ে ভ্যাবাচ্যাকা লোকেদের সংখ্যা আশ্চর্যরকম বৃদ্ধি পেল

তখনও একদল মানুষের হাতে পাথর তুলে আর একদল মানুষের মাথা তাক করে ছুড়তে বলা এত সহজ ছিল না।

→

নির্বাসনের অর্থ অভিধানে বোঝা যাবে না, লিখেছিলেন সদ্যপ্রয়াত আসাদ চৌধুরী

পাকিস্তানী বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের কথা বলতে বলতে তাঁর অশ্রুসজল চোখ দেখে শুধু সেই সময় নির্বাক হয়েছিলাম তা’ নয়, আজও তাঁর সেই চোখ দেখতে পাই, শুনতে পাই মানুষের প্রতি মানুষের বর্বরোচিত অত্যাচারের সেই গল্প বলতে বলতে তাঁর রুদ্ধ কণ্ঠস্বর।

→

জঙ্গলমহলের তল্লাট থেকে উত্তাপ ছড়াল কলকাতার মিডিয়াগুলির স্টুডিওতেও

সত্যিই কোনও নতুন মাওবাদী নেতা সামনে আসছে, নাকি কোনও মহল কায়দা করে নাম ভাসিয়ে দিচ্ছে?

→

শুটিং চলাকালীনই বিগড়ে বসলেন ঋতুদা!

ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে সমানতালে চার অচেনা নতুন ডায়লগবাজি করছে, চিত্রনাট্যে এমন দৃশ্যের অবতারণা সেই প্রথম।

→

জীবন যায়, আস্তে চলে যায়: সঞ্জয় মিশ্রার জীবন-দর্শন

আড্ডা চলতে চলতেই কখন যে তাঁরা এলিয়ে পড়েন, হেলান দেন পাশবালিশে– দর্শকের চোখের আরাম হয়।

→

কামনা-বাসনার পৃথিবীতে আকস্মিকভাবেই বৈরাগ্য জন্মায়

বৈরাগ্য যেদিন জেগে উঠবে, সেদিন কামনা-বাসনার চিত্রপট ফেলে এক লহমায় আমরা বেরিয়ে পড়ব আসল রূপের সন্ধানে।

→

‘গীতাঞ্জলি’ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন প্রকাশক, নোবেল-সংবাদে তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত বদল

কবির নোবেল প্রাপ্তির সংবাদ পাওয়ার পরদিনই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটের অধিবেশনে কবির তড়িঘড়ি ‘ডক্টরেট’ উপাধি দানের বিষয়টিকে অনুমোদন করা হয়।

→