বাংলার মিষ্টি-সংস্কৃতি যতটা প্রাচীন, মিষ্টি সংশ্লিষ্ট মোড়কের মান ও জাতি (কোয়ালিটি) সে তুলনায় নেহাতই অর্বাচীন। নতুন মিষ্টি উদ্ভাবন আর তার সদ্ব্যবহার নিয়ে বাঙালি উদ্যোক্তা থেকে ভোক্তা ও শিল্পীসমাজ যতটা ভাবিত এবং এ-নিয়ে তাঁরা যে সময় ব্যয় করেছেন– তার ছিঁটেফোঁটাও যদি মিষ্টির প্যাকেজিং নিয়ে করত তাহলে বাংলার মিষ্টি অনেক আগেই ভারতের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম সদর্থক হাতিয়ার হতে পারত।
আজ বাঙালির নববর্ষ। নববর্ষ মানেই কলেজ পাড়ায় উৎসবের আমেজ। তারই টুকরো-স্মৃতি নিয়ে আজকের ‘ইতি কলেজ স্ট্রিট’।
এয়ারপোর্ট থেকে বাড়ি ফিরে অঞ্জলি নাকি বাবা-মায়ের কাছে সেই দিনই আপাতভাবে মজা করে ঘোষণা করল, সে আজ এয়ারপোর্টে এমন এক মানুষকে দেখতে পেয়েছে যাকে সে বিয়ে করতে চায়!
বোলান গানের বিভিন্ন প্রকারভেদও রয়েছে, যেমন– দাঁড় বোলান, পালা বোলান, সখী বোলান, আর সাধকের শ্মশান বোলান, সে তো ভয়ঙ্কর। এই গানগুলি মূলত বাংলা ভাষার বিভিন্ন আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য মেখে ঘুরে বেড়ায় রাঢ়ের উঠোনে। বাংলার লোকসংস্কৃতির সঙ্গে এর গভীর সম্পর্ক।
ভারতের শিল্পজগতের শেষ ‘লেডি’ আপনি, আমাদের প্রিয়, লেডি রাণু মুখার্জি।
নিউ ক্যাথে রেস্তোরাঁ অ্যান্ড বার এ প্রপঞ্চময় পৃথিবীতে আজও অনেক কিছু। গড়ের মাঠের ঘ্রাণ। ইতিহাসের ঠাকুমার ঝুলি। ভূপেন হাজারিকার গান। নারীর ‘শক্তিরূপেন সংস্থিতা’-র মঞ্চ। সর্বোপরি, দেশাত্মবোধের তূর্যধ্বনি।
তারাপ্রণব ব্রহ্মচারীর মতো পরিব্রাজক সন্ন্যাসীকে পেয়ে বাংলাসাহিত্য আজ ধন্য। শুধু সাহিত্যিকই নন তিনি একজন সংগীত সাধকও। শৈশব থেকেই সংগীতবিদ্যার প্রতি ছিল তাঁর তীব্র আকর্ষণ। মাতাজিদের স্বর্গীয়সংগীত তিনি শুনতেন আগ্রহের সঙ্গে।
রামায়ণ গান করে মুসলমান শিল্পীরা, ছায়াপুতুলের খেলা দেখায়। এতে রামেরও কোনও অসুবিধা হয় না, ওদের ইসলামেরও কোনও ধর্মসংকট হয় না।
বন্ধুরা তাঁকে বলতেন, ‘রঙ্গিন মিজাজ ফকির’। সেই আদতে উদাসী, অথচ বহিরঙ্গে সদা-হাস্যময় মিশুকে যুবক অকালমৃত সফদর হাশমির স্ত্রী ও নাট্যকর্মী মলয়শ্রী হাশমির সঙ্গে সুদীর্ঘ আড্ডায় বসেছিলেন উদয়ন ঘোষচৌধুরি ও অম্বরীশ রায়চৌধুরী। উঠে এল ছোটবেলা, রাজনীতির একাল-সেকাল, ঋত্বিক ঘটক, উৎপল দত্ত, ‘জনম’-এর কাজকর্ম, সফদরকে হত্যার কারণ ইত্যাদি নানা কথা। আজ সফদরের ৭১-তম জন্মদিন উপলক্ষে রোববার.ইন-এর বিশেষ নিবেদন সেই সাক্ষাৎকারের প্রথম পর্ব।
সম্প্রতি দিল্লির চিত্তরঞ্জন পার্কে মাছের ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বন্ধ করতে প্রায় ‘হুমকি’ দিয়েছেন একদল হিন্দুত্ববাদী। কেন? কারণ পাশেই রয়েছে একটি মন্দির। এবং সেই মন্দিরে আসা লোকজনের নাকি এই মাছ বিক্রির কারণে ভাবাবেগে আঘাত লাগছে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved