Robbar

অশুভ ‘বুড়ির ঘর’ পুড়িয়েই আসে শুভ বসন্তের দোল উৎসব

আমাদের ফিচকারি তৈরির অবসরে হোলির কয়েক দিন আগে থেকেই পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে রাঙা ঠাকুমার নাচ উঠানে বসত প্রাক্ দোলের আড্ডা। তার রান্নাশালার এক প্রস্তর মেঝের দখল নিতাম আমরা, সে ক’দিন।

→

বিস্ময় আর ক্ষুধার রং নিয়ে হেঁটে যান হিমু ও ভিনসেন্ট

মধ্যবিত্ত বাঙালির মনে ভবঘুরে, ছন্নছাড়া, সংসার-উদাসীন গুণী পুরুষের জন্য একটা অনিচ্ছুক শ্রদ্ধা আছে। হিমু বা ভ্যান গঘ-এর প্রতি আমাদের টানের একটা কারণ বোধহয় এটাও।

→

প্রসেনিয়ামে আকাশকে টেনে আনা, আকাশি রঙে মিশে যাওয়াই আমাদের চ্যালেঞ্জ

আকাশি রং না থাকলে সমুদ্র কার সঙ্গে কথা বলে রঙিন হবে? গাছপালা কার সঙ্গে কথা বলে পবিত্র হবে? রাখালের বাঁশির সুরে কীভাবে মিশবে জীবন?

→

রাজনীতির মহৎ আদর্শের বুকনিকে ঢপবাজি বলে চিনতে শিখিয়েছেন অসীম রায়

প্রায় প্রফেটিক দক্ষতায় অসীম রায় লিখে গিয়েছেন বাঙালি জীবনের কথা। তার সর্বংসহা হয়ে ওঠার কথা। কিংবা শুধু নিজের জীবনটাকে নিয়েই মিথ্যে ভালো থাকার আছিলার কথা।

→

ভাঙা পেনসিলেও রূপকথা লেখা যায়, দেখিয়ে দিলেন বিরাট-রোহিত

কোহলি যদি অর্জুনের তীরের গতিতে ছুটে বেড়ান, তাহলে রোহিতের অস্ত্র যেন ভীমের গদা! দু’জনে একে-অপরের পরিপূরক। রোজ মার খেতে খেতে ক্লান্ত দেশবাসীকে জীবনযুদ্ধের মন্ত্র শেখান।

→

হাজার হাজার কৌতূহলী জনতার সঙ্গে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম সেই মহাদৃশ্য

১৫ সেপ্টেম্বর মস্কোর উপকণ্ঠে এক বাগানবাড়িতে প্রেসিডেন্ট ইয়েলৎসিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ছত্রিশজন কথাশিল্পীদের একটি দল। তাঁরা তাঁকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যতদূর সম্ভব কঠোর ও চূড়ান্ত ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেন। পরিবর্তে লেখক ও শিল্পীসমাজের পক্ষ থেকে সরকারকে ব্যাপক সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এঁরা কি উস্কানিদাতা?

→

অমিতা সেন-সহ বহু আশ্রমকন্যা ছিলেন যুযুৎসু পারদর্শী, কিন্তু ‘ন্যাকা’ উপাধিতে চাপা পড়ে গেছে তাঁদের ধীর-স্থির প্রতিরোধ

আশ্রমে মেলার মাঠে যুযুৎসু দেখে রানী চন্দ তাঁর অনুভূতির কথা জানিয়েছেন। 'মনে হল যেন আমাদের একটা রুদ্ধ দিক খুলে গেল– যেখানে অজস্র আলো অবাধ হাওয়া। যেখানে দিন নাই রাত্রি নাই– খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে এই যে আমি আছি, ভয় নেই কারুর।'

→

হিংসার পৃথিবী জয়ের বীজমন্ত্র জানে এই ‘টিম ইন্ডিয়া’

বৈপরীত্যে ভরা এই দুনিয়ায় পথ হারাবার সমস্ত প্রবন্ধন থাকলেও একসূত্রে বেঁধে বেঁধে থাকার ফলে এবং যে যার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করার কারণেই দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মুখ দেখতে শুরু করেছে ভারতীয় দল।

→

বেগুনি রংটা বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব নেই, গোটাটাই একটা কাল্পনিক নির্মাণ

ক্যালিগুলার আমলে নিয়ম করে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য এ রংকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। সেনেটের উচ্চপদাধিকারীরাও বড়জোর তাদের পোশাকে এক ফালি বেগুনি পার ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছিলেন। আর সাম্রাজ্যের একজনই পুরোদস্তুর বেগুনি টোগায় সর্বাঙ্গ ঢাকার অধিকারী ছিলেন– তিনি স্বয়ং সিজার!

→

সুনীল গাভাসকরের নাচ আনন্দনৃত্য নয়, বরং বিরোধহীন নতুন ভারতের সামনে পুরনো ভারতের প্রত্যাবর্তন

সুনীল যেন নেচে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি দেশকে, দেশের ক্রিকেটকে ততটাই ভালোবাসেন, যতটা পন্থ-কোহলি-শর্মা।

→