প্রশ্নটা চাকরি পাওয়া বা সে-উদ্যোগের বিজ্ঞাপন বিষয়ক নয়। সব চাকরিতেই রূপান্তরকামী মানুষদের সমান অধিকার কেন থাকবে না, প্রশ্ন সেটাই।
আমার আনন্দ যাতে অন্যের অসুবিধের কারণ না হয়, এটা নিশ্চিত করা আজকের যেকোনও সভ্যসমাজের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
মানুষের কাছে প্রথমে একটা সহজ ও আকর্ষণীয় প্যাকেজ তুলে ধরা, অভ্যস্ত হলে দাম বাড়ানো এবং তাতে তার আস্থা তৈরি হলে ধীরে ধীরে সেখানে অস্থিরতা তৈরি করা। মানুষ এবার তার সীমাবদ্ধ ক্ষমতা নিয়ে ছটফট করবে, হয়তো আরও মহার্ঘ্য হবে মেডিক্লেম।
কলকাতা হাইকোর্টের থাম অর্থাৎ ক্যাপিটালগুলির নকশা ও অলংকার নরম্যান্ডি খনি থেকে তুলে আনা ক্রিম রঙের চুনাপাথরের, যা ‘কাঁ স্তোন’ নামে পরিচিত, তা থেকেই খোদাই করা হয়েছিল।
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো লেখকেরা বই দেওয়ার আগেই সমস্ত চুক্তি ও আর্থিক বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে তবেই বই দিতেন। আমাদের সঙ্গেও তা-ই হয়েছিল। আমরা তাঁর প্রথম যে বইটা করলাম সেটা আগে ছিল একটি চিত্রনাট্য।
বইটা আরেকবার পড়ুন। তারপর সিরিজটাও দেখুন। দেখুন না, আপনার চোখে অন্য কিছু ধরা পড়ছে কি না! অন্তত গঙ্গাজলে গঙ্গাপুজোই হল না হয়! দেখার সৌজন্যে আরেকবার অন্তত ফিরে পড়া হবে এই আশ্চর্য কুহকী উপন্যাস! আরেকবার হবে মার্কেজযাপন।
এ-ছবির স্ক্রিপ্টও দ্য লায়ন কিং-য়ের মতো সুচিন্তিত, সুপ্রযুক্ত নয়; একজন দক্ষ সম্পাদক আরামসে মিনিট পনেরো কমিয়ে দিতে পারতেন। সত্যি বলতে কী, ছবিটার একেকটি পর্যায় এতটাই অপ্রয়োজনীয় রকমের দীর্ঘায়িত, সেখানে গল্পের তেষ্টা আসে।
ক্রিসমাস উপলক্ষে কোনও একটি ফুড ডেলিভারি সংস্থা তার কর্মীদের সান্তা ক্লজের পোশাক দিয়েছিল। কিন্তু তা সহ্য হয়নি 'মোড়ল'দের। মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে সেই ডেলিভারি এজেন্টকে পোশাক খুলতে বাধ্য করা হয়েছে।
প্রেম তো ফুরনোর নয়, এদিকে প্রেমিকাকে দেওয়ার মতো কোটেশন ফুরিয়ে যাচ্ছে, কেলেঙ্কারি ব্যাপারস্যাপার! তা ছাড়া ‘চন্দ্রবিন্দু’র নতুন গানে রাত গভীর হচ্ছে, তা যে কীরকম দেখতে, নিজেকে মনে করিয়ে দেওয়ার এই সুযোগ, আমার অজান্তে কেউ আমার মোজার মধ্যে লুকিয়ে রেখে দিয়েছিল বোধহয়।
সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে যে ক্ষমতা-বিভাজনের মডেল তৈরি করলেন, একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে আরও একধাপ এগতে পারতেন না মনমোহন? সৃষ্টি করতে পারতেন না আরও বৃহত্তর দাবি? এ-সমঝোতা চলবে ইতিহাসের সঙ্গে।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved