সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইন্টারভিউয়ারের কাছে শিখতে চাইছিলেন ইন্সটাগ্রামের খুঁটিনাঁটি। আসলে ভীষণ আধুনিক মনের একটা মানুষ ছিলেন শ্যাম বেনেগাল। হঠাৎ করে চলে যাওয়াটা তাই শ্যাম বেনেগালকেই মানায়।
নয়ের দশক থেকে, বিশ্বায়নের পর, রাষ্ট্রে আর সেই পরিসরটি থাকবে না, যেখানে এইরকম ছবির পৃষ্ঠপোষকতার দাবি জানানো যায়– প্রযোজনা এবং প্রদর্শনের।
শুরুর দিকে গাইতে গিয়ে মহম্মদ রফি নিজেও কি জানতেন শাম্মি কাপুরের মতো একজন ফ্ল্যামবয়েন্ট নায়কের পাল্লায় তাঁকে পড়তে হবে! তিনি কি জানতেন, নৌশাদ থেকে ও পি নাইয়ার হয়ে তাঁর যাত্রাপথ লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলালের দিকে যাবে!
বো-ব্যারাকের জীবন, কীরকম ছিল তাঁদের অতীত? কতটা বদলেছে তাঁদের বেঁচে থাকা? ক্রিসমাসেরই বা কতটা বদল? স্মৃতির সিন্দুক খুললেন এরল ভ্যানগার্ড। বো-স্ট্রিটের অন্যতম স্মৃতির ধারক-বাহক।
গল্পগাছায় বুঝতে পারতাম তাঁর বোধ ছিল প্রখর, অত্যন্ত ভালো পড়ুয়া, এবং প্রচুর ইউরোপিয়ান সিনেমা দেখেছেন। এবং এমনভাবেই দেখেছেন যে সেসব সিনেমার রেফারেন্স মনে অটুট থাকত। আমার কোনও ছবি দেখে বলে দিতে পারতেন, কোন দৃশ্যে বুনুয়েলের ছাপ, আর কোন দৃশ্যে চ্যাপলিন। প্রয়াত শ্যাম বেনেগাল, রইল একটি স্মৃতিলিখন।
রাতের অন্ধকারে এসে ঘুমন্ত শিশুদের চোখে স্যান্টা এঁকে দিক এক নতুন সকালের স্বপ্ন। এক বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ে তোলার স্বপ্ন! আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করার সাহসও। সেই হোক বড়দিনের সেরা উপহার।
জনৈক পূর্ব জার্মান নেতা গর্বাচ্যোভের দিকে ফিরে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘তাহলে কি এখানেই শেষ?’ গর্বাচ্যোভ্ জানলা দিয়ে এক দৃষ্টে বাইরে তাকিয়ে থেকে প্রত্যুত্তরে বললেন, ‘হ্যাঁ, এখানেই শেষ।’
লন্ডন যখন উন্মত্ত প্রেমিকার মতো তার অধরসুধায় বাদল নামিয়েছে আমার ঠোঁটে, সেই টেমসের দূরান্তে লন্ডন ব্রিজকেই হাওড়া ব্রিজ বলে বিভ্রম হয়েছে!
জয়াদির মধ্যে যেটা আরও আছে প্রচণ্ড আন্তরিকভাবে, তা হচ্ছে বাঙালিপনা। এখনও সাদা চুলেও ফিক করে ওই ঠোঁট টিপে ধন্যি মেয়ে মার্কা মুচকি হাসিটি আগলে রাখতে পেরেছেন।
’৮৩-র বিশ্বকাপে কপিল দেবের যে ১৭৫ রানের অতিমানবিক ইনিংস, সে ইনিংসের মাতৃভাষা একটিই। ক্রিকেটীয়। রবীন্দ্র জাডেজা সেই ভাষাটিকে অতি যত্নেই ধারণ করেছেন। মাতৃভাষার মতোই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved