Robbar

জানলা দিয়ে যে কথা বলতে চাই বহুকাল

তুমি হয় নিজেকে বারান্দায় মেলে রাখবে, না হলে যেদিকে দু’চোখ যায়, সব ফেলে ঠিক চলে যাবে।

→

দেওয়ালের ছোট্ট একটা খোপই যথেষ্ট

জানলা মানে যে এই ছোট গৃহকোণের সঙ্গে বিশ্বের সংলাপ, চোখের সামনে উড়ে যাওয়া মেঘ, পাখির সঙ্গে একাত্ম  ক্ষণিক  স্বাধীনতার মধুর স্বাদটুকু।

→

যারা পালিয়ে বিয়ে করেছিল, তাদের সাক্ষী শিকবাঁকানো এক জানলা

রাত আরও বাড়লে চাদর মুড়ি দিয়ে অন্য দু’-একটা  জানলার নীচে ঘাপটি মেরে অপেক্ষা করে প্রেম। যার বেশিরভাগই ভবিষ্যতে বিবাহসূত্রে পাড়াছাড়া।

→

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর বাড়িতেই যুগে যুগে তৈরি হয়েছেন সিধু জ্যাঠারা

বস্তুত সত্যজিৎ রায়ের কল্যাণে ‘সিধু জ্যাঠা’– এই নামটাই একটা কনসেপ্ট হয়ে উঠেছে রীতিমতো।

→

যে টেবিল আসলে বৈদগ্ধ আর অশ্লীলতার আব্রুহীন আঁতুড়ঘর!

কেমন সেই টেবিল, কেমন সেই টেবিলের মন, প্রাণ, চেতনা, ভাবনা-স্রোত, যে টেবিলে বসে, তাঁর অক্সফোর্ডের বাড়িতে নীরদচন্দ্র লিখে ফেলেন ‘আত্মঘাতী রবীন্দ্রনাথ’, ‘আত্মঘাতী বাঙালী’, ‘বাঙালী জীবনে রমণী’র মতো তিনটি দুর্বার দরবারি গ্রন্থ, যাদের পাতায় পাতায় চমকে ওঠে বিদ্যুৎবাহী মেধা, মৌলিক মনন, আর বাংলা গদ্যের সাবেকি কৌলিন্য, আভিজাত্য, ধ্রুপদী ধৈবত!

→

মুক্ত দিনে ব্যালের দেশ রাশিয়ায় ‘আধুনিক ব্যালে’ শেখাতে আসছে ক্যালিফোর্নিয়ার ট্রুপ

পথে এসে দাঁড়িয়েছে সোভিয়েত ধ্রুপদী সংগীত, যার স্থায়ী আসন ছিল বিশ্বের দরবারে।

→

অফিস কিনে নিচ্ছে আপনার অবসর?

এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক তো মুখের ওপর বলেই দিলেন, ‘অবসর আবার কী? তোমার অবসর, তোমার হেডেক। আমার নয়।’

→

ড. সরোজ ঘোষ আমাকে শাস্তি দিতে চাইলেও আমাকে ছাড়তে চাইতেন না কখনও

উন্নততর কাজের জন্যই বদলি করেছিলেন বারবার, এক এক সময় মনে হয়েছে ড. ঘোষ আমার ওপরে রাগলে, আমাকে ধমকালেও এটা ওঁর নাটক ছিল, অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নাটক।

→

পাঁজির বিজ্ঞাপন ও বাঙালির ঝরঝরে ইহকাল-পরকাল

এত বছর ধরে চলতে থাকা এই সব বিজ্ঞাপনকে ঘিরে গড়ে ওঠা বিবিধ, বিচিত্র, অসম্ভব দাবিসর্বস্ব বয়ানও যে এক জাতির সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞান হিসেবে গণ্য হতে পারে, তা হয়তো ভেবে দেখা হয়নি। এই বই তা ভাবতে শেখায়।

→

ওয়েদার রিপোর্ট দিতে দিতে তিনি আমাদের দিয়ে গেলেন চাবুক চাবুক সাহস

যেভাবে তিনি ‘স্টার ওয়ার্স’-এর অফার ফিরিয়ে দেন, সেভাবে কেন ‘ডুন’-কে নাকচ করতে পারেন না?

→