E-Robbar
বুদ্ধদেব বসু ঢাকা থেকে কলকাতা চলে যাওয়ার পরপর বাড়িটির মালিকানা পরিবর্তন হয়। বাড়িটি কিনে নেন কবি ও বিভাব পত্রিকার কর্ণধার সমরেন্দ্র সেনগুপ্তের পিতা বগলাপ্রসন্ন সেনগুপ্ত।
কামরুল হাসান মিথুন ও
ঢাকার জিন্দাবাহারের বাসিন্দা ছিলেন প্রথম বাঙালি চলচ্চিত্রকার হীরালাল সেন। এখানেই একসময় থাকতেন কলকাতার মহামেডান স্পোর্টিংয়ের বিখ্যাত ক্যাপ্টেন শাহজাহান। ‘পনেরো নম্বর জিন্দাবাহার’ তো মহাশ্বেতা দেবীর মামার বাড়ি। সেখানেই তাঁর জন্ম। তার পাশেই অর্থাৎ ‘ষোলো নম্বর জিন্দাবাহার’ ছিল শিল্পী পরিতোষ সেনের বাড়ি।
আজীবন দেশভাগকে জাতীয় অভিশাপ হিসেবে দেখেছেন নবেন্দু ঘোষ। দেশভাগই শিকড় থেকে ছিন্ন করে তাঁকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে কলাতিয়া থেকে কলকাতা, পাটনা, বোম্বে।
হায় দেশভাগ! যে মাটির পরিচয় ছিল ‘মুখোপাধ্যায় বাড়ি’-র নামে। সেই মাটির পরিচয় এখন খলিফা বাড়ি নামে!
শহরের ইতিকথায় লেখা থাকবে মিস শেফালির জন্ম শহর হিসেবে নারায়ণগঞ্জের নাম। মিস শেফালির কথা বলার টোনে আজন্মই ছিল দ্যাশের টান।
'বাংলাদেশ' মানে যেমন আমার জন্মভূমি, তেমনই 'বাংলাদেশ' মানে এক অনন্ত গ্রাম। তার সবুজ ভূখণ্ড। গহিন জঙ্গল। এক মস্ত বড় দিঘি। এক ছোট নদী। আর হামিদ চাচা। তার ফেরেশতার মতো একবুক সাদা দাড়ি। সরল হাসি। বিশ্বাসী চোখ। বলেছিলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়।
শুরু হল কামরুল হাসান মিথুনের নতুন কলাম ‘দ্যাশের বাড়ি’। আজ প্রথম কিস্তিতে শিল্পী যোগেন চৌধুরীর দেশের বাড়িকে ফিরে দেখা।