‘দিওয়ার’-এর এই সংলাপ যেন একই সঙ্গে এই মাতৃকল্পর পূর্ণতা, এবং বাঁকবদলের সূচক।
ভারতীয় সুপারহিরো বাহাদুর, যাকে কিঞ্চিৎ অমিতাভ বচ্চনেরই চিত্রিত চেহারা বলা যেতে পারে।
পঁচাত্তর থেকে দুই পঁচিশের স্মৃতির ধুলোয়, বন্ধ দোকানে জমে ওঠা সিনেমা হলের মতো বন্ধ হয়ে যাওয়া সিনেমা হলে জমে ওঠা শপিং মলের আড়ালে কিছু কিছু টিকিট প্রমাণ হিসেবে থেকেই যায়।
ছবি শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই সেই শ্বেতশুভ্র ধুতি-পাঞ্জাবি বিড়বিড় করে উঠল, ‘সর্বনাশ!’
আনন্দ আর গনাদারাই সেই সময়ের পাড়া মাতিয়ে রেখেছিল, অথবা নীরবে নিয়ে নিয়েছিল ভুবনের ভার।
১৯৭০ সালে ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ এবং পরের বছর ‘ইন্টারভিউ’, ‘কলকাতা ৭১’-এ রাখঢাকহীন, সপাট হয়ে উঠেছে ক্ষয়ে যেতে যেতে রুখে দাঁড়ানো যৌবন।
দেব আনন্দকে উত্থান দিয়েছিল ১৯৫১ সালের ‘বাজি’। এই ছবি এমন এক ধারার জন্ম দিল ক্রমে ক্রমে, যাকে খোদ ‘বম্বে নয়্যার’ বলে ডাকা শুরু হল।
হিন্দি ছবির এই তথাকথিত গোপন ও যৌনগন্ধী হয়ে ওঠার গল্পটা অবশ্য আরও খানিকটা জটিল ও বহুস্তরীয়।
এই সময়ের আশপাশেই ‘আদিম লতাগুল্মময়’-এর এই কবিতা লিখেছিলেন শঙ্খ ঘোষ।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved