দূত বিনা বাক্য ব্যয়ে ডান হাত বাড়িয়ে সে রাজার থালা থেকে এক খাবলা ভাত তুলে মুখে পুরলো।
বোধিসত্ত্ব সেই জন্মে ব্রহ্মদত্তের জ্যেষ্ঠ পুত্র ব্রহ্মদত্ত-কুমার। তাঁর শীলাচার তো মৌলিক হবেই।
যে জাতকে রয়েছে জীবনসঞ্চারী মন্ত্রর কথা।
স্থানীয় মানুষ ‘তক্র’ আর ‘তর্ক’ শব্দদু’টির একটাই অপভ্রংশ বানিয়ে তাঁর নামকরণ করল ‘তক্ক পণ্ডিত’।
তিন প্রাণীর পারস্পরিক বোঝাপড়া আর গুরুজনকে অগ্রাধিকার দেওয়ার এই ধারা বৌদ্ধ সাহিত্যে ‘তিত্তির ব্রহ্মচর্য’ নামে পরিচিত।
একটু পরেই সেই পথে হাঁকতে হাঁকতে হাজির আর এক ফেরিওয়ালা– বোধিসত্ত্ব স্বয়ং। সেই জন্মে তাঁর নাম সেরিবান।
রাজধানীতে ফেরার পথে তাঁরা দেখলেন, এক গাভি পাগলের মতো দৌড়চ্ছে আর কী এক আক্রোশে যাকে সামনে পাচ্ছে গুঁতোতে যাচ্ছে!
নিজেদের বংশপরিচয় মূলধন করে মহিলাদের কেনাবেচা করে তারা কি ব্রাহ্মণ নামের যোগ্য?
সপ্রশ্ন চোখে রাজার বিপথগামী পুত্র তাকাল সন্ন্যাসীর দিকে।
পরদিন ভোরে তাঁর শয়নকক্ষের দরজা খুলতে দেরি হচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন রক্ষীরা দরজা ভেঙে দেখে মহারাজের প্রাণহীন, রক্তশূণ্য দেহ পালঙ্কে শোয়ানো।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved