Robbar

মেজবউঠাকরুণ

জ্ঞানদার হাত ধরে জ্যোতিরিন্দ্র প্রবেশ করে পাহাড়-শীর্ষের শান্তিধামে, সঙ্গে ‘মধ‌্যবর্তিনী’ কাদম্বরী

জ্ঞানদা বুঝতে পারে না জ‌্যোতি কী বলতে চাইছে। মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তারপর চোখ তুলে বলে ‘মধ‌্যবর্তিনী’। কী সুন্দর একটি শব্দ।

→

রবির প্রতিভার মূল্য আমাদের সবাইকে দিতে হবে– বললেন জ্যোতিরিন্দ্র

কাদম্বরীর উদ্দেশে এক আশ্চর্য গান লিখেছে রবি। এমন গান বাংলা ভাষায় এই প্রথম লেখা হল।

→

যতটা গড়িয়েছে রবির সঙ্গে কাদম্বরীর সম্পর্ক, তার কতটুকু জ্যোতিরিন্দ্র আন্দাজ করতে পারে?

তোমার মনে রাগ নেই? তোমার অপমানিত লাগছে না? জ্যোতিরিন্দ্রকে জিজ্ঞেস করে কাদম্বরী।

→

দুর্গার মুখ আর এস্থারের মুখ প্রায় হুবহু এক

অভিনেত্রী এস্থারকে দেখতে প্রায় প্রতিদিন থিয়েটারে যান জোড়াসাঁকোর প্রিন্স।

→

দেবদূতের সঙ্গে পাপের আদানপ্রদান

চুপ করো। নির্লজ্জ‌ের মতো কথা বোলো না। আমার লজ্জা করছে। বলছে সেই নারী।

→

কাদম্বরী শুধুই রবির, আর কারও নয়

রবি অপ্রত্যাশিতভাবে তার উদয়ের পূর্বাভাস দিয়েছে!

→

আমারও খুব ইচ্ছে বউঠান, পাঁচালির দলে ভর্তি হয়ে গ্রামে গ্রামে মনের আনন্দে গেয়ে বেড়াই

রবির জন‌্য কাদম্বরীর বুকের শিরায় টান ধরে। সে বুঝতে পারে এ-বাড়িতে রবি কতটা একা।

→

জ্ঞানদা প্রথম মা হল একটি মৃত সন্তান প্রসব করে!

পুতুলের ঘরে কাদম্বরী আর রবি সংসার পেতেছে– ভালোবাসার ডলস হাউস!

→

ঠাকুরপো, তোমাকে সারা বাড়ি খুঁজে বেড়াচ্ছি, আর তুমি ছাদে একা অন্ধকারে দাঁড়িয়ে!

জ্যোতি একা দাঁড়িয়ে আছে রাতের অন্ধকারে জোড়াসাঁকোর বাড়ির বিরাট ছাদটার এক কোণে।

→