Robbar

মেজবউঠাকরুণ

 ঠাকুরবাড়ির দেওয়ালেরও কান আছে

এত রাত্রে অপরিচিত পুরুষমানুষকে ঘরে ঢুকতে দেখে জ্ঞানদা চিৎকার করে উঠলেও, মনোমোহনের আশ্চর্য হওয়ার কিছু ছিল না।

→

ঠাকুর পরিবারে গাঢ় হবে একমাত্র যাঁর দ্রোহের কণ্ঠ, তিনি জ্ঞানদানন্দিনী

বারবার বলছি বটে, সত্যেন্দ্রনাথ দেবেন্দ্রনাথের দ্বিতীয় সন্তান এবং সেই সুবাদে জ্ঞানদানন্দিনী মেজবউঠাকরুণ, আসলে কিন্তু সত্যেন্দ্র সারদা ও দেবেন্দ্রর তৃতীয় সন্তান।

→

অসুস্থ হলেই এই ঠাকুরবাড়িতে নিজেকে একা লাগে জ্ঞানদানন্দিনীর

অসুস্থ হলে মা-র আদর-যত্ন, ওষুধ খাওয়ানো, পথ্য তৈরি করা, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুমপাড়ানি গান, কোথায় সেসব?

→

রোজ সকালে বেহালা বাজিয়ে জ্ঞানদার ঘুম ভাঙান জ্যোতিঠাকুর

জ্ঞানদাকে ‘শকুন্তলা’ পড়ে শোনাচ্ছেন জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।

→

অপ্রত‌্যাশিত অথচ অমোঘ পরিবর্তনের সে নিশ্চিত নায়িকা

জ্ঞানদার পায়ের নীচে মাটি শক্ত করতে বিলেত থেকে ফিরে আসছে তার আই.সি.এস স্বামী।

→

রবীন্দ্রনাথের মায়ের নিষ্ঠুরতা টের পেয়েছিলেন জ্ঞানদানন্দিনী

রবীন্দ্রনাথের মা সারদা, এবং শ্রীরামকৃষ্ণর স্ত্রী জগতের মা সারদার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য।

→

পেশোয়াজ অন্দরমহল আর বারমহলের মাঝখানের পাঁচিলটা ভেঙে দিল

জ্ঞানদানন্দিনী চিঠিতে লিখতে চায়, তোমাদের জোড়াসাঁকোর বাড়িতে বউয়ের ‘ছেলে’ না হলে আদর হয় না। আর বাঁজা বউকে তো ঘেন্নাই করা হয়।

→

বাঙালি নারীশরীর যেন এই প্রথম পেল তার যোগ্য সম্মান‌

সেই প্রতিরোধ ও সমালোচনার ঝড়ের মধ্যেই বেলজিয়ান গ্লাসের মহার্ঘ আয়নার সামনে বাবামশায়ের ডিজাইন করা মসলিনের পেশোয়াজ পরে দাঁড়াল কিশোরী জ্ঞানদানন্দিনী।

→

বৈঠকখানায় দেখে এলেম নবজাগরণ

শাড়ির যুগ শেষ, বলে জ্যোতি আচমকা উদ্দীপনায়! লিখছেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

→

চোদ্দোতম সন্তানকে কি ভুল আশীর্বাদ করলেন দেবেন্দ্রনাথ?

সূর্যের শুধু দীপ্তিটাই দেখা যায়, তার প্রতি মুহূর্তের দহনটা দেখা যায় না। লিখছেন রঞ্জন বন্দ‌্যোপাধ‌্যায়।

→