২০২৫ সালের সাহিত্যে নোবেল পেলেন লাজলো ক্রাজনাহরকাই। মুরাকামি, রুশদি কিংবা বাঙালির সাধের অমিতাভ ঘোষ নন– সে অর্থে ‘জনপ্রিয়তা’র বর্ণময় আলো থেকে দূরে এক দার্শনিক বর্ম পরে আড়ালে ছিলেন লাজলো। তাঁর জীবনের সবথেকে বড় প্রার্থনা কী?
বাড়ির পুরুষেরা কী চোখে দেখতেন কর্মরতাদের? কেউ নিজের উৎসাহে সচ্ছলভাবে থাকার জন্য কাজে পাঠাতেন বাড়ির মেয়েদের। কেউ বা মনে মনে আপত্তি পুষে রাখতেন, একার রোজগারে সংসার টানতে না পারার গ্লানি কুরে কুরে খেত, পুরুষের আত্মমর্যাদায় ঘা দিত। ১৯৬৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘পুনশ্চ’ ছবিতে সেই টানাপোড়েন দেখিয়েছেন মৃণাল সেন।
‘জাভি অর ইনিয়েস্তা?’ কে আজ? টিম ম্যানেজমেট, মিডিয়া, পেপের কাছে এই প্রশ্ন করলে একটিই উত্তর আসত, ‘জাভি অ্যান্ড ইনিয়েস্তা’।
এই বছর অস্কার ওয়াইল্ডের অসামান্য ঠাট্টা বিদ্রুপ হাসি আমোদ চিকন কথার ‘দ্য ইমপর্টেন্স অফ বিয়িং আর্নেস্ট’ নাটকের ১৩০ বছর উদযাপিত হচ্ছে লন্ডনে। সেই সঙ্গে অস্কার ওয়াইল্ডের রিভাইভাল উৎসব। তাঁকে আবার চাঙ্গা করে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা।
রাঢ় অঞ্চলে মরাই-লক্ষ্মীকে নিত্যদিন সকাল-দুপুর-সন্ধে ধূপধুনো দেখানো হয়। মরাই-লক্ষ্মীর বিশেষ পুজো হয় পৌষমাসে ‘পৌষলক্ষ্মী’ হিসাবে। আউশ ধান কুলীন নয়। আউশ ধানের দেবী হলেন লোকায়ত ভাদু-লক্ষ্মী। ভাদু-লক্ষ্মী নাচে গানে সন্তুষ্ট হন।
নাসার এক বিশ্লেষণ অনুযায়ী সমুদ্রের রং পরিবর্তন হচ্ছে অতি দ্রুত। পরিবর্তন হচ্ছে বলতে গেলে, গত দু’-দশকে উপগ্রহ থেকে দেখা গেছে সমুদ্রপৃষ্ঠের রং নীল থেকে ধাপে ধাপে সবুজের দিকে সরে যাচ্ছে। নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণায় বলা হচ্ছে যে গত কুড়ি বছরে সমুদ্রের সবুজ রঙের আভা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ক্লোরোফিল এবং ফাইটোপ্লাংটন সম্প্রসারণ বা তাদের গঠনের পরিবর্তনের নির্দেশ দিচ্ছে।
পুলিসের এক কর্তা বেহুঁশ হয়ে পড়ে আছে নেশায়, নেশার ঝোঁকেই পচাগলা একটা মৃতদেহকে পুড়িয়ে দিতে হুকুম করছে কনস্টেবলদের। গল্পের এই পর্যন্ত যা আছে, ঠিকই আছে। তার পরেই বিপদ। কী সেই বিপদ?
লেখা কখনও যদি বাঁচার একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়ায়? সেই লেখা লিখতে পড়তে ইচ্ছে হয়। ভালো-খারাপ নয়, সেখানে বেঁচে থাকার একটা ইমারজেন্সি টের পাওয়া যায়।
১০০ বছর পর ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনের দিকে তাকালে দেখতে পাই তাঁর জীবনে বিপ্লবী দীনেশ গুপ্ত ও বিজ্ঞানী সত্যেন বসুর ছায়া ছিল কায়ার মতো। কৈশোরে ভানুর উপাস্য– দীনেশদা (দীনেশ গুপ্ত), যাঁর সাইকেলে চড়ে ঢাকা শহর ঘুরে বেড়াতেন।
ড্যানি বয়েলের ‘টোয়েন্টি এইট ইয়ার্স লেটার’ আর পল টমাস অ্যান্ডার্সনের ‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’। প্রথমটিকে হরর-অ্যাকশন জঁরে ফেলা যায়, দ্বিতীয়টি ছবিটি পলিটিকাল থ্রিলার হয়ে শুরু হয়ে অ্যাকশন-কমেডির দিকে যায়, কিন্তু শেষের দিকে হয়ে যায় পলিটিকাল ফেবল।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved