Robbar

কলাম

মঞ্চে চিফ গেস্ট ঋতুদা অটাম সোনাটা নিয়ে কথা বলছে, অথচ দর্শক গান শোনাটাই মনে করছিল জরুরি

ঋতুদা ভালোবাসত আমাদের গান। সে ভালোবাসার মধ্যে ভালো কাজের একটা প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয় ছিল সবসময়। কিন্তু সত্যি কত মানুষ শোনে– সে বিষয়ে জানত না একেবারেই।

→

জাপান-বিরোধী ব্রিটিশ সরকার যখন ইতেকো-কে সন্দেহ করেছিল, তখন রথীন্দ্রনাথ বলেছিলেন ও আমার ঘরের মেয়ে

আশ্রমজীবনকে বিদেশিরা সহজেই আপন করে নিতেন। রবীন্দ্রনাথের বিশেষ নজর ছিল তাঁদের প্রতি। রানী চন্দকে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন, ‘কত বিদেশি আসে এখানে নিজের ঘর ছেড়ে। দেখিস তারা যেন সেটি অনুভব না করে। আশ্রমে যেন তারা ঘর পায়।’

→

প্রতিভাপাগল একটি বই, যাকে দিনলিপি বলে সামান্য করব না

পামুকের এই সদ্য প্রকাশিত সুদূর পর্বতমালার স্মৃতি আত্মখনন ও সন্ধানের এক আশ্চর্য নোটবুক। ‘পেঙ্গুইন’ প্রকাশিত এই বইয়ের প্রতিটি পাতায় টার্কিশ ভাষায় পামুকের হাতের লেখায় তাঁর মূল নোটবইটির ছবি। প্রতিটি পাতা ধারণ করছে তাঁর আঁকা একটি রঙিন স্মৃতিপট।

→

তিনটে-ছ’টা-ন’টা মানেই সিঙ্গল স্ক্রিন, দশটা-পাঁচটা যেমন অফিসবাবু

এখন মাল্টিপ্লেক্সে শো-এর কোনও ঠিক-ঠিকানা নেই, অফিসেরও যেমন নেই কোনও নির্দিষ্ট সময়!

→

পিঁপড়ে কালিতে চুবিয়ে সাদা পাতায় ছাড়া হয়েছে, এমন পাণ্ডুলিপি ছিল বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের!

প্রেস-ইন-চার্জ এসে প্রফুল্লদাকে না কি জিগ্যেস করেন– এটা কেমন পাণ্ডুলিপি পাঠানো হয়েছে। প্রফুল্লদা তখনও বিষয়টার ধরতাই না পেয়ে সরল বিশ্বাসে বলেন বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস পাঠিয়েছেন, তা নিয়ে আবার সমস্যার কী থাকতে পারে ! তখন প্রেসের সেই ভদ্রলোক না কি পাণ্ডুলিপি দেখিয়ে বলেন, তিনি এমন বিচিত্র পাণ্ডুলিপি জীবনে দেখেননি !

→

পুকুর আর বাঁধানো ঘাটই প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের দেশের বাড়ির একমাত্র অবশিষ্ট স্মৃতিচিহ্ন

হায় দেশভাগ! যে মাটির পরিচয় ছিল ‘মুখোপাধ্যায় বাড়ি’-র নামে। সেই মাটির পরিচয় এখন খলিফা বাড়ি নামে!

→

বাহন বিড়ালের ভার লাঘব করতে হয়েছিল স্বয়ং ঠাকুরকেই

ইন্টারন্যাশনাল ক্যাট অ্যাসোসিয়েশন অনুযায়ী, প্রায় ৫৮ রকমের বিড়াল আছে। তবে নানা সংস্কার বশে কালো বিড়াল একটু এড়িয়ে চলাই হয়। মিশরে কালো বিড়াল ‘শুভ’ বলেই মানা হয়।

→

সাদা সাদা কালা কালা

আজ রঙের দিন। কিন্তু জীবন ভরে আছে সাদা-কালোয়। রঙিন দিনে খানিক সাদা-কালো কথা।

→

হাজার হাজার কৌতূহলী জনতার সঙ্গে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখলাম সেই মহাদৃশ্য

১৫ সেপ্টেম্বর মস্কোর উপকণ্ঠে এক বাগানবাড়িতে প্রেসিডেন্ট ইয়েলৎসিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ছত্রিশজন কথাশিল্পীদের একটি দল। তাঁরা তাঁকে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে যতদূর সম্ভব কঠোর ও চূড়ান্ত ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দেন। পরিবর্তে লেখক ও শিল্পীসমাজের পক্ষ থেকে সরকারকে ব্যাপক সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এঁরা কি উস্কানিদাতা?

→