বহুলপ্রচারিত একটি পাক্ষিক পত্রিকায় অনেক বিজ্ঞ সমালোচক লিখেছিলেন, অভিজ্ঞতা থেকে উপাদান কুড়িয়ে আমি গল্প লিখি বলে আমি নাকি ‘তারাশঙ্কর সমগোত্রীয়’। তারাশঙ্কর হিমালয়। আমি নিতান্ত উইঢিপি। লিখেছিলেন সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ।
‘ওয়ান ব্যাটল আফটার অ্যানাদার’-এর শেষে সেই মিশ্রবর্ণের কন্যাটি হয়ে যায় আমেরিকার আত্মা। তার পিতা কে হবে? একজন ফ্যাসিস্ট বর্ণবিদ্বেষী? নাকি একজন পরাজিত বিপ্লবী, যে এখনও মনে করে যে দেশ ইমিগ্রেন্টদের দিয়েই তো তৈরি হয়েছিল নবপর্যায়ে।
টুওয়ার্ডস ইক্যুয়ালিটি রিপোর্ট প্রকাশের পর কেটে গিয়েছে অর্ধশতক। দেশের শহরাঞ্চলে ২০০৪-০৫ থেকে ২০১৯-২০'র মধ্যে মহিলাদের শ্রমের বাজারে যোগদানের হার রয়ে গিয়েছে একই জায়গায়, ১৭ শতাংশের আশপাশে। উন্নত দেশগুলির তুলনায় তো বটেই, উন্নয়নশীল দেশগুলির মধ্যেও এ দেশের মহিলাদের কর্মনিযুক্তির হার শোচনীয়।
একমাত্র তিনিই পারেন এইভাবে আমাদের তাঁর গদ্যের অক্টপাস আকর্ষণে অতল সমুদ্রে নিয়ে যেতে। সেই অতলে স্মৃতি-বিস্মৃতি মিলে মিশে তৈরি করেছে অস্পষ্ট আতঙ্কের এক অমোঘ তারল্য।
এই বাড়িটি পাঁচের দশকের মধ্যভাগ থেকে ‘মৃণালিনী আনন্দ পাঠশালা’ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। পাঠভবন পূর্ববর্তী ছাত্রদের মন্টেসারি স্কুল। দু’-বছর খেলা পড়া আর গানের এক আনন্দময় দিনযাপনের পর শিশুরা পাঠভবনে যায়।
ছবির ইতিহাস ফিরিয়ে আনা, সেই রেস্টোরেশন বা পুনরুদ্ধার কীভাবে হয়? এদেশে এখনও সে কাজের পরিসর রয়েছে?
সিরাজদা তখনও ‘আনন্দবাজার’ পত্রিকায় আসেননি। তাঁকে সেই সময় সবাই ‘অমৃত’ গোষ্ঠীর লেখক বলেই জানত। প্রফুল্লদা আমাকে বলেছিলেন, সিরাজদার রাঢ় বাংলার– বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলায় গঙ্গার পশ্চিমপারের গ্রামাঞ্চল সম্পর্কে বিপুল অভিজ্ঞতা। গ্রামের মানুষ, জীবনকে দেখেছেন দু’-হাত ভরে।
এখন আমার কোনও মাস্ক নেই। সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় বেঁচে থাকলে, হয়তো-বা এমনটা লিখতেই পারতেন। কিন্তু যখন মাস্ক ছিল, পরা ছিল বাধ্যতামূলক, তখনও কি আমবাঙালি মাস্ককে সিরিয়াসলি নিয়েছিল? অতিমারীর সঙ্গে যুদ্ধ একদিকে, একদিকে বাঙালির স্টাইল স্টেটমেন্ট, মাস্ক নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি, বাঙালির মজারু মাস্কের হাজারো কাণ্ড স্বপ্নময় চক্রবর্তীর এক কোভিড পরবর্তীকালের লেখায়।
কেন ভালো করে কথা ভাবা যায় না? আটকায় কীসে? সেই ১৯৪৬-৪৭-এর আপতকাল আর ২০২৫-এর শুভক্ষণ কি এক হল?
অন্ধকারে নখ কাটলে আয়ু কমে যায় বা আত্মা বিপদে পড়ে এমন বাড়াবাড়ি যে ধরনের অজ্ঞতা থেকে আসে, তা রাতের অন্ধকারের থেকেও ঘন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved