Robbar

সায়েন্স ফিকশনারী

ভবিষ্যতের ডিসটোপিয়া, যার মধ্যে আমরা বসবাস করছি এখনই

এআইকে ক্রমশ মানবেতর থেকে মানবসম ও মানবোত্তর করে তৈরি করছে আজ মানুষই। তাই কল্পনার এই বিশ্ব প্রায় আমাদের কাছাকাছিই এসে পড়েছে এখন।

→

যেখানে যন্ত্রমানবীর মন আছে, মন খারাপও আছে

যেন পৃথিবীর জন্মের ব্রাহ্মমুহূর্ত ঘোষণা করেন অঙ্কিতা এই কাহিনির শেষে, যেখানে এককোষী প্রাণী থেকে ধীরে ধীরে একটা গ্রহে জেগে ওঠে বুদ্ধিমান মানুষ, লক্ষ বছরের পরিশ্রমে ও অভিযোজনে।

→

ইরানের এই মেয়ে নিজের দেশ নিয়েও ব্যঙ্গ করতে ছাড়েননি তাঁর কল্পবিজ্ঞানে

জোহা নিজের দেশের মাটির গন্ধের ফ্যান্টাসি, আর পাশ্চাত্য রহস্য-রোমাঞ্চের সুগঠিত স্ট্রাকচার দুইয়ের সঠিক মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন নিপুণভাবে।

→

সারা শহর যখন এক মহানিষ্ক্রমণের দরজায়, তথ্য রাখার দায়িত্ব কে নেবে?

একজন বিজ্ঞানী জীবন বিপন্ন করে কর্পোরেট চালিত রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। দেশের গোয়েন্দা বাহিনী তাঁকে নিয়ে গিয়েছিল, তারা দেশাইকে ফেরায়নি। না ফেরানোর জন্য জবাবদিহি করেনি। এবং নানা কারণের সংযোগে আজ ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য কেন্দ্র আজ সাগর জলে।

→

বাড়িকেই জামার মতো পরেছে মানুষ

সমসময়ের মেয়ের কল্পবিজ্ঞান, তার বদলে যাওয়ার আঁচ।

→

আলো-অন্ধকারে হেঁটে যে কল্পবিজ্ঞান বলতে চেয়েছে দলিত কাহিনি

দক্ষিণ এশিয়ার স্পেকুলেটিভ ফিকশন নিয়ে কাজ করেছেন মিমি। এ-ক্ষেত্রে তাঁর কাজটি লিপবদ্ধকরণের, ঐতিহাসিকের।

→

পৃথিবীর শেষ লড়াই পানীয় জলের দখলের জন্য

সুকুমারকথিত হযবরল-র সেই একটা লোক যে বাড়ির নাম ‘কিংকর্তব্যবিমূঢ়’ রাখতেই সেটা ভেঙে পড়ে গিয়েছিল– সেই ফরমুলাকেই যেন অনেকদূর অবধি এগিয়ে নিয়ে গেছেন এই মেধাবিনী, যিনি কর্মসূত্রে আইটিবাজ।

→

একটি সন্তান অজৈবিকভাবে জন্ম নিচ্ছে পৃথিবীতে

প্যাকেজ দিয়ে কেনা কৃত্রিমভাবে তৈরি শিশু, যার সব জিনগত সিলেকশনও প্যাকেজের রেট অনুযায়ী করা যায়।

→

অজানা জগৎ ঘিরে যে মুগ্ধতা, বন্দনা সিংয়ের কল্পবিজ্ঞানের সেটাই চালিকাশক্তি

বৈজ্ঞানিক হিসেবে বন্দনার উপলব্ধি, মানুষ যতখানি জেনে উঠতে পারছে, ততখানি বুঝতে পারছে, আরও অনেকখানি অজানা, অজ্ঞেয়।

→

মানুষ খুন না করেও যুদ্ধে জেতা সম্ভব, দেখিয়েছে এলিজাবেথ বেয়ারের কল্পবিজ্ঞান

আমাদের দৈনন্দিনে জীবনে ঢুকে পড়া ‘হাই আলেক্সা’ বা ‘ওকে সিরি’-র এক্সটেনশন বা অগ্রগতি আমরা দেখি বেয়ারের গল্পে।

→