ইদানীং মনে হয়, সাংবাদিকতায় আসতে গেলে পারিবারিক রেস্ত থাকা জরুরি, কিংবা পেশার সঙ্গে সমান্তরাল কিছু করা প্রয়োজন। না হলে যে পেট চলবে না!
আমি সেই গৌতমদাকে মনে রাখতে চাই, যাঁর ‘আনন্দবাজার’ ছাড়ার খবরে অঝোর কান্নায় ভেঙে পড়েছিলাম। মনে রাখতে চাই না সেই গৌতমদা-কে, যাঁর সঙ্গে আমার আজ আর বাক্যালাপ নেই।
সাধারণের কিছু থাক না থাক, একটা জিনিস প্রখর থাকে– আত্মসম্মান।
ন্যাদাভোঁদা জীবন কোনওকালে পছন্দ ছিল না মনোজের। পারতেন না ‘জো হুজুর’-এর জীবন কাটাতে।
মাঝে-মাঝে বড় দোটানা হয় অনুষ্টুপকে নিয়ে। তিনি কি শুধুই অ্যাড্রিনালিনের আশীর্বাদেই ম্যানড্রেক? নাকি প্রতিশোধও নেন অতীতের ওপর?
‘আমার বাংলায় কোনও আপস চলেও না,’ লক্ষ্মী বলেছিলেন একবার।
খেলার সঙ্গে হাস্যরসের সহবাস সম্ভব, বঙ্গ ক্রিকেটকে শিখিয়েছিন সম্বরণই।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে ছবি দেখালে মুদিখানা বিনাপয়সায় চাল দেবে তো?
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved