Robbar

রোজনামচা

নিজের ছবি ভালো লাগেনি, বলতে দ্বিধা করতেন না শ্যাম বেনেগাল

আর কেউ আমাদের সজ্জনপুর গ্রামে, যে গ্রাম উইলিয়াম ফকনারের উপন্যাসের গ্রামের মতো কল্পিত কিন্তু অলীক নয়, সেখানে স্বাগত জানাবে না। শ্যাম বেনেগাল বিদায় নিয়েছেন।

→

সিনেমা বানানো অনেকটা রান্না করার মতোই, বিশ্বাস করতেন শ্যাম বেনেগাল

ভারতে চলচ্চিত্র সম্পর্কে যে ধারণা, শ্যাম বেনেগালের অফবিট ছবিসমূহ তা সম্পূর্ণ পালটে দিয়েছিল।

→

শ্যাম বেনেগাল এমন একটা মানুষ, যিনি কি না রিটায়ার করতে চাইতেন না

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইন্টারভিউয়ারের কাছে শিখতে চাইছিলেন ইন্সটাগ্রামের খুঁটিনাঁটি। আসলে ভীষণ আধুনিক মনের একটা মানুষ ছিলেন শ্যাম বেনেগাল। হঠাৎ করে চলে যাওয়াটা তাই শ্যাম বেনেগালকেই মানায়।

→

প্রেক্ষাগৃহ যদি ছবি দেখার একমাত্র পরিসর হত, তাহলে শ্যাম বেনেগাল অচেনা থেকে যেতেন

নয়ের দশক থেকে, বিশ্বায়নের পর, রাষ্ট্রে আর সেই পরিসরটি থাকবে না, যেখানে এইরকম ছবির পৃষ্ঠপোষকতার দাবি জানানো যায়– প্রযোজনা এবং প্রদর্শনের।

→

গায়কি ও উচ্চারণের এক অনবদ্য মাস্টারক্লাস

শুরুর দিকে গাইতে গিয়ে মহম্মদ রফি নিজেও কি জানতেন  শাম্মি কাপুরের মতো একজন ফ্ল্যামবয়েন্ট নায়কের পাল্লায় তাঁকে পড়তে হবে! তিনি কি জানতেন, নৌশাদ থেকে  ও পি নাইয়ার হয়ে তাঁর যাত্রাপথ লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলালের দিকে যাবে!

→

শ্যাম শুধু সিনেমা তৈরি করেননি, ভারতের শ্রেষ্ঠ অভিনেতাদের পর্দায় পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন

গল্পগাছায় বুঝতে পারতাম তাঁর বোধ ছিল প্রখর, অত্যন্ত ভালো পড়ুয়া, এবং প্রচুর ইউরোপিয়ান সিনেমা দেখেছেন। এবং এমনভাবেই দেখেছেন যে সেসব সিনেমার রেফারেন্স মনে অটুট থাকত। আমার কোনও ছবি দেখে বলে দিতে পারতেন, কোন দৃশ্যে বুনুয়েলের ছাপ, আর কোন দৃশ্যে চ্যাপলিন। প্রয়াত শ্যাম বেনেগাল, রইল একটি স্মৃতিলিখন।

→

আমার ওপর এলেজি কই, বন্ধু শক্তির কাছে প্রায়শই আবদার করতেন পৃথ্বীশ গঙ্গোপাধ্যায়

শক্তির মৃত্যুতে খুব ভেঙে পড়েছিল পৃথ্বীশ। জীবৎকালে বারবারই পৃথ্বীশ আর শক্তির ঝামেলা হত, শক্তি কেন পৃথ্বীশকে নিয়ে একটা এলেজি লেখেনি। শক্তি বোঝাত, আরে তুই তো মরিসনি, এলেজি লিখব কী করে!

→

রাজার চলে যাওয়া শুধু পরিচালক নয়, একজন কবিরও বিদায়

প্রয়াত চলচ্চিত্র পরিচালক, কবি রাজা মিত্র। তাঁর স্মৃতিচারণ করছেন গৌতম ঘৌষ।

→

তরুণ ফোটোগ্রাফারদের বর্ণপরিচয় রঘু রাইয়ের ছবি

বিশিষ্ট ফটোগ্রাফার রঘু রাইয়ের জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ।

→

যে দেশ হাঁটে, হাঁটতেই থাকে– তাকেই চেনাতে চেয়েছেন দেবেশ রায়

দেশ বদলে যায়। বদলে যায় দেশ-চেতনাও। কিন্তু তার নিগূঢ়ে থেকে যায় দেশজ ঐতিহ্য। উপন্যাস তথা আখ্যানের বয়ানে দেবেশ রায় সেই ঐতিহ্যেরই বারবার তালাশ করেছেন।

→