Robbar

রবীন্দ্র সরণি

মূঢ় নয় মূর্তি, ছবি নয় কেবলই ছবি

রবীন্দ্রনাথের প্রতিকৃতি ও ভাস্কর্য। দেশি ও বিদেশি শিল্পীরা নানা সময় এঁকেছেন তাঁর ছবি, গড়েছেন ভাস্কর্য। তাঁরা কারা? সেই ছবি ও ভাস্কর্যই বা কোনগুলি?

→

মৃত্যুর আগেও রবীন্দ্র-জীবনে এসেছিল মৃত্যুদীর্ণ বাইশে শ্রাবণ

কবির জীবনেও এসেছিল এক মৃত্যুদীর্ণ ২২ শ্রাবণ, ১৩৩৯। ৭ আগস্ট, ১৯৩২। অনন্তপারে চলে গিয়েছিলেন কবিগুরুর অত্যন্ত আদরের দৌহিত্র নীতীন্দ্রনাথ। কবির নীতু। কবির কনিষ্ঠা কন্যা মীরাদেবীর একমাত্র পুত্র।

→

সোশ্যাল মিডিয়ায় থাকলে রবীন্দ্রনাথও কি লাইক কমেন্ট শেয়ারের আশা করতেন?

নিজের লেখা নিয়ে বাড়ির বড়দের‌ থেকে কাছ থেকে বা নতুন বউঠানের কাছ থেকে তো লাইক আশা করতেনই কিন্তু তাঁর ফ্রেন্ডলিস্টে আরও এমন কয়েকজন আছেন অন্তত একজন তো আছেনই, যাঁর কাছে থেকে লাইক কমেন্ট শেয়ারের আশায় থাকতেন কবি।

→

রবীন্দ্রনাথের যৌনতা নিয়ে কেন লিখলাম

রবীন্দ্রনাথ বিষয়ে বহু বই লিখেছেন তিনি। সেখানে বারবার উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের যৌনতার প্রসঙ্গটি। এবং তাতে লেখকের খ্যাতির চেয়ে বেশি জুটেছে কুখ্যাতি। কেন লিখলেন তিনি গুরুদেবের যৌনতা নিয়ে, কীভাবে যৌনতা প্রসঙ্গটি রবীন্দ্রচর্চার অন্যান্য প্রসঙ্গকে পিছনে ফেলে আকর্ষণ করল তাঁকে? এ সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়।

→

নন্দলাল বসুর একটি ছবি ও ছিন্নপত্রর প্রচ্ছদ

একটি আন্দোলিত পদ্ম। খসে পড়ছে তার পাপড়ি। চামড়ার মলাটে সোনার রঙে ‘এমবস’ করা এক অনিন্দ্যসুন্দর রেখাচিত্র।

→

গলা না থাকলে মন দিয়েও গাওয়া যায়, বিশ্বাস করিয়েছেন কবীর সুমন

ক্লাসের শুরুতে কবীর প্রথমে গানটি বেশ কয়েকবার গান। সচরাচর কিবোর্ড বাজিয়ে। আমরা শুনতে থাকি। তৃতীয় বা চতুর্থবার গাওয়ার সময় আমাদের গুনগুন করে গলা মেলাতে বলেন।

→

গাইতে গাইতে গানেরাই হয়ে উঠেছে আমার শিক্ষক

অনেকে হয়তো মনে করেন আমি গান শেখাই, মানে ‘গানের মাস্টার’ হয়ে গিয়েছি বুঝি। একেবারেই তা নয়। আমি তো গানের কাছেই গানটা শিখি আর শেখাই শুধু নিজেকেই।

→

কলকাতার প্রথম রবিগান শেখানোর প্রতিষ্ঠান ‘গীতবিতান’

আজ পাড়ার মোড়ে, স্কুলে, কলেজে ২৫ বৈশাখ পালনের ছড়াছড়ি কিন্তু একদম প্রথমে ‘গীতবিতান’কেই কিন্তু এই রীতির অন্যতম পথিকৃতের মর্যাদা দেওয়া যেতে পারে।

→

সুখ নেই যশের গৌরবে

কন্যা বেলা ভাগীদার হননি কবির নোবেল পাওয়ার খবরে। কারণ তখন চার বছরের শীতল সম্পর্ক শুরু হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে একের পর এক চিঠি লিখে গেছেন কবি– মেয়েকে, জামাইকে, তবু তাঁরা কাছে আসেননি। মেয়ে বাবাকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে, জামাই-শ্বশুরের প্রতি বিদ্বিষ্ট হয়েছে। আর রবীন্দ্রনাথ নিজের সহ্যশক্তি দিয়ে তা সহ্য করে গিয়েছেন।

→

রানী চন্দকে না পেলে পরবর্তী প্রজন্ম শান্তিনিকেতনকে অনেকখানি হারাত

আশ্রমকন্যার এই পর্বে রানী চন্দ ও শ্যামলী খাস্তগীর। অবনীন্দ্রনাথ এবং নন্দলালের শুধু অঙ্কন প্রণালীই নয়, আঁকা শেখানোর পদ্ধতিটাও লিপিবদ্ধ করেছেন রানী। শ্যামলী তাঁর সারা জীবন দিয়ে নানাভাবে শান্তিনিকেতনের আশ্রমের শিক্ষাকে সর্বত্র প্রত্যক্ষ করতে চেয়েছেন এবং ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।

→