বন্ধুত্বের পরিসরের বাইরে আলাদা করে প্রেমকে সুভদ্র, শুচিশীল হিসেবে দেখতে চাইতেন রবীন্দ্রনাথ।
রবীন্দ্রনাথ নানারকম– কখনও স্তবময় বিশ্বাসী, কখনও সময় হারা চপল– তাঁকে প্রাণ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেছিলেন সুকুমার।
মালবিকার মালার চাইতে সাধারণের চিত্তে জ্ঞানের আলোর বিকিরণই রবীন্দ্রনাথের কাছে শ্রেয় বলে মনে হয়েছিল।
পরিণত রবীন্দ্রনাথ কিন্তু আবেগসর্বস্বতাকে পছন্দ করতেন না। বরং বাঙালির আবেগের অতিরেক তাঁর বিরক্তির কারণ।
কোনও গ্রন্থকে যখন ধর্মীয় দল-বিশেষ বিচার না করে বোধহীন কুক্ষিগত মন্ত্রের অবয়ব বলে প্রচার করতে চায় তখন সেই মন্ত্রতন্ত্রের অচলায়তন ভেঙে ফেলার পক্ষপাতী রবীন্দ্রনাথ।
লেখা ছাপানোর ও লেখা প্রকাশের সহজ-সুযোগের সুনিপুণ ব্যবহারকারীরা যদি নিজেদের সৃষ্টিরাশিকে খানিক বঙ্কিম-রবীন্দ্রনাথের পন্থায় সম্পাদনা করতেন তাহলে বাহুল্য কিছু কমত।
রথীন্দ্রনাথের কবিতা লেখার ইচ্ছে কি রবীন্দ্রনাথের সম্পাদনার জন্যই অন্তর্হিত হল?
কখনও ব্যক্তি-মানুষের প্রতি সহিংস আচরণ করছেন না রবীন্দ্রনাথ।
মেয়ের বাবা হিসেবে কেমন ছিলেন রবীন্দ্রনাথ? যে রবীন্দ্রনাথ লেখেন, সেই রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে পিতা রবীন্দ্রনাথকে মেলানো যায় না অনেক সময়। দু’জনে যেন দুই ভিন্নমুখের পথিক। দু’জন যেন একেবারেই বিপরীত মানুষ। লেখার ভাবের সঙ্গে ব্যক্তিজীবনের কাজের মিল নেই। রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিমন সংবেদী, নিভৃতচারী–…
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved