ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা প্রায়ই একটা স্লোগান ব্যবহার করে, ‘রেসপেক্ট অল, সাসপেক্ট অল’। আমাদের মনে হয়, আমাদের শিশুদের যৌন-সুরক্ষার ব্যাপারেও এই সাবধানবাণীটা মেনে চলা খুবই কার্যকর উপায় হতে পারে।
হাসান সাহেবের একমাত্র ছেলে শেখ নিজামুদ্দিনের নামেই এই শহরের হেরিটেজ প্রতিষ্ঠান ‘নিজামস’। লোহার শিকে গেঁথে বরাবরই বানানো হত, ১৯৬৪ সালে ব্যবহার করা শুরু হল হালকা বাঁশের কাঠি বা স্কিউয়ার। সেই থেকে কাঠির শুরু। নো মেস কুইক স্ন্যাক। সেই কাঠিই আজ বিশ্বসেরাদের তালিকায়।
ফ্রানচেস্কা অরসিনি। ২০ অক্টোবর, তাঁকে দিল্লি এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর প্রবেশাধিকার নেই। নিয়মের গেরো? নাকি অরসিনির হিন্দিভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে গবেষণা জাতীয়তাবাদীদের একমাত্রিক হিন্দি চাপানোর পথকে বন্ধুর করে তুলছিল?
গ্রেটা থুনবার্গের যাত্রাপথের কথা আমরা জানি, তবুও পৃথিবীর এই আকালে, গ্রেটার কথা বলা যেন নিজেদের প্রতিবাদের স্বপ্নকে একটু হলেও বাঁচিয়ে রাখা।
বারুইপুরে দেখতে পাওয়া ওর্তোলান বান্টিং দক্ষিণ এশিয়ার সাধারণ পরিযায়ী পাখি নয়– পথ ভুলে চলে আসা পাখি, পরিভাষায় যাকে বলে ‘ভ্যাগরান্ট’ পাখি বা পথভোলা পাখি! ভারতে কেরল, মহারাষ্ট্র, হিমাচল প্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে বিচ্ছিন্ন কয়েকবার দেখা গেলেও পূর্ব ভারতে তথা উপমহাদেশের পূর্বপ্রান্তে এর আগে একবারই মাত্র দেখা গেছে ওর্তোলান বান্টিং। সেও আবার পশ্চিমবঙ্গেই।
ঠিক সেকারণেই বেলা টার ও ক্রাজনাহরকাইয়ের যে যুগলবন্দিকে একটি উপন্যাসিক ও চলচ্চিত্রকারের জোট হিসাবে দেখলে চলবে না। কারণ ক্রাজনাহোরকাই নিজে কেবল মূল উপন্যাসের লেখক নন, তিনি ভীষণভাবে বেলা টারের ছবির সঙ্গে সম্পৃক্ত। সেই কারণেই হয়তো তাঁর উপন্যাসের যে অন্তর্নিহিত ছায়া, যে সামুদ্রিক নৈঃশব্দ্য, যে কাব্যিক মায়া এবং সর্বোপরি বিপন্নতার যে গভীর বিষাদ– তা যেন পুরো মাত্রায় সঞ্চারিত হয় বেলা টারের ছবিতে।
তৃতীয় বিশ্বের কিছু আন্দোলনকারী, বিশেষত সে যদি পুঁজির দালাল হয়, তাকে এই ধরনের শান্তি পুরস্কারের মাধ্যমে মহিমামণ্ডিত করে তার হাত ধরে তৃতীয় বিশ্বে পুঁজির অনুপ্রবেশ ঘটানো বা সাম্রাজ্যবাদের হাত শক্ত করার প্রচেষ্টাও আমরা এর আগে দেখেছি. এবং বেশ কিছু ক্ষেত্রে এই পুরস্কার বিশেষ করে দেওয়া হয়েছে মহিলাদের।
১৯৮৪-’৮৫ সাল নাগাদ গবেষণাগারে পরপর কিছু পরীক্ষা করেন এই বিজ্ঞানী-ত্রয়ী। তখন অধ্যাপক ক্লার্ক ছিলেন সেই গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক, ডেভোরেট ছিলেন পোস্ট-ডক্টরাল গবেষক এবং মার্টিনিস পিএইচডি গবেষণারত ছাত্র। কোয়ান্টাম গতিবিদ্যার এক নতুনতর ভেলকিবাজি উন্মোচিত হয়েছিল তাঁদের সেই পরীক্ষায়।
সম্প্রতি ৩ অক্টোবর, ২০২৫-এ কেরল সরকার একটি বিল অনুমোদন করেছেন– ‘Right to disconnect’. এই বিল কর্মজীবী মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য রক্ষার জন্য প্রস্তাবিত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বলা হয়েছে, নির্ধারিত কাজের সময় শেষ হওয়ার পর কোনও কর্মচারীকে অফিসের কল, মেইল বা মেসেজের উত্তর দিতে বাধ্য করা যাবে না।
দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়তো নম নম করে এই ঘটনার নিন্দে করেছেন, দেশের প্রায় সমস্ত বিরোধী দলের পক্ষ থেকে এই ঘটনা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করা হয়েছে, কিন্তু পিছন থেকে বহু মানুষ অভিযুক্ত রাকেশ কিশোরের ওই আচরণকে সমর্থন করছে, যার ফলেই তিনি এখনও বহাল তবিয়তে ঘুরছেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved