কখনও ভয়ংকর, কখনও পবিত্র: দাঁড়কাক নিয়ে দোদুল্যমান চিন্তা!

  • Published by: Robbar Digital
  • Posted on: July 3, 2025 5:33 pm
  • Updated: July 4, 2025 12:52 pm
12th episode of opoyar chhando on Jungle crow by Soukarya Ghoshal
An article about Nibaran Pandit on his death anniversary। Robbar

বাস্তুহারা হয়ে ভারতে এসেছিলেন, তবু নিবারণ পণ্ডিতের সেকুলারিজমের ভূত নামাতে পারেনি দাঙ্গামুখোরা

কোন প্রশাখার অন্তর্গত করা যায় নিবারণ পণ্ডিতের গানকে? গণসংগীত? হ্যাঁ, নিশ্চয়ই যায়। তেমন নিশ্চিতভাবেই যায় লোকসংগীতের ভিতরেও। আজ, ‌‌১ নভেম্বর নিবারণ পণ্ডিতের মৃত্যুদিন।

শ্রুতি গোস্বামী

ri-union-episode-39-by-anindya-chatterjee। Robbar

নন্দিতার জন্য নার্ভাস ছিলাম না, রবীন্দ্রনাথের জন্য ছিলাম

‘জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে’ গানটি পরে আমার গলায় ডাব করেছিল মনোময়।

অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়

Interview of German translator Sulagna Mukhopadhyay | Robbar

এদেশে অনুবাদকদের প্রাপ্য সম্মান এখনও কেউ দিতে পারেননি

সুলগ্না মুখোপাধ্যায় অনুবাদক। দীর্ঘ চার দশকের সম্পর্ক জার্মান ভাষার সঙ্গে। জার্মান ভাষার গল্প-কবিতা নিয়ে আসেন বাঙালি পাঠকের কাছে। সম্প্রতি অনুবাদ করেছেন পোলিশ সাংবাদিক ও লেখক জানা স্লোনিহ্বোস্কোর উপন্যাস ‘রঙিন শার্সিওয়ালা বাড়ি’। বাংলা সাহিত্য, অনুবাদ ও সমাজ নিয়ে তাঁর একক সাক্ষাৎকার।

উৎসা সারমিন

An article on colour orange by susobhan adhikary। Robbar

সময় যখন সন্ধ্যা, তখন এক লহমায় চিনে নিতে পারি অনুচ্চারিত রংটি কী?

অবনীন্দ্রনাথে যে ‘ভারতমাতা’র ছবি আঁকলেন, সেই সন্ন্যাসিনীর পরিধেয় বস্ত্রটি কমলা মিশ্রিত গেরুয়ার প্রলেপে ‘ভারতমাতা’ ছবিকে অন্য স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। সাদা রঙের পোশাকে আবৃত হলে এই ছবি হয়তো ধরা দিত সেবিকার প্রতিমায়। তখন ঊষার অরুণালোকে রঞ্জিত ‘ভারতমাতা’র প্রতিমা এমনি করে দেশমাতৃকা হয়ে উঠতেন কি না বলা যায় না।

সুশোভন অধিকারী

A book review of 'Aprakashito Agranthito santiniketan o rabindrasmriti' by srikumar chattopadhyay। Robbar

শান্তিনিকেতন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ যে-স্বপ্ন দেখেছিলেন তাতে কেবলই অনন্ত সূর্যোদয় ছিল না

রবীন্দ্রনাথের আক্ষেপ ছিল ওরিয়েন্টাল সেমিনারি এবং নর্মাল স্কুলের সহপাঠীদের ‘বন্ধু’ হিসেবে না-পাওয়ায়।

শ্রীকুমার চট্টোপাধ্যায়

Kalikatha episode 11 by Kaustabh Mani Sengupta। Robbar

সারা বিশ্বে শ্রমিক পাঠানোর ডিপো ছিল এই কলকাতায়

পশ্চিমে ছোটনাগপুর মালভূমি অঞ্চল থেকে বর্তমান ভারতের উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলি অবধি ছড়ানো বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি থেকে শ্রমিক নিয়োগ করা শুরু হয়।

কৌস্তুভ মণি সেনগুপ্ত