Robbar

ছাপাখানার ভূত

পূর্ণেন্দু পত্রীর ‘শালিকের ঠোঁট’ ছেপে বেরল ‘শালিকার ঠোঁট’ হয়ে!

কাগজ বেরনোর পর দেখা গেল উপন্যাসের নাম হয়ে গেছে ‘শালিকার ঠোঁট’! পূর্ণেন্দুদা রেগে আগুন। পিঠে হাত দিয়ে সন্দীপন তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন, ‘কী করবে ভাই বল! ছাপাখানার ভূত কাউকেই রেহাই দেয় না রে।’ পরে জানা গিয়েছিল এটা সন্দীপনদারই সূক্ষ্ম হাতের কাজ।

→

কলেজ স্ট্রিটের ফুটপাথে বিক্রি হচ্ছিল পাতলা কাগজে ছাপা ‘কম্যুনিস্ট ম্যানিকেষ্ট’

লেখক-প্রকাশক-সম্পাদক মায় প্রুফ রিডার– কারুক্কে পরোয়া করে না ছাপাখানার ভূত! ভূতচতুর্দশী উপলক্ষে ‘ছাপাখানার ভূত’ নিয়ে প্রথম লেখা।

→