Robbar

সন্দেশ

ছোটদের পূজাবার্ষিকী কোমল চিত্তকে কলুষিত না করার অভিপ্রায়ে ‘অ-মানুষিক’ হয়ে উঠছে?

কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে এই ধরনের ‘বিশেষ’ সংখ্যাগুলিতে মোট প্রকাশিত লেখার আট আনা থেকে বারো আনাই হয় ভূতের গল্প অথবা রহস্য-রোমাঞ্চমূলক গল্প-উপন্যাস। বাকি যেটুকু পড়ে থাকে, তা ‘ছবিতে গল্প’ বা ‘হাসির গল্প’ দিয়ে ভরে নেওয়া হয়। পাঠকের সবুজ হৃদয়ে যাকে বলে ‘অবুঝ ব্যথা’ যাতে কোনওভাবেই না লাগে তার জন্য কর্তৃপক্ষ যারপরনাই সচেষ্ট!

→

সত্যজিতের খেরোর খাতায় রহস্যময় ‘আমি জানি না’ ফিরে এসেছে বারবার

হরেকরকম নোট, স্কেচ, ছবির লোগো– যখন যা মাথায় আসছে, লিখে রাখতেন মানিকদা। কখনও শিল্পনির্দেশনা নিয়ে, কখনও-বা পোশাক। সেই ‘খেরোর খাতা’ হাতে পেলাম। দেখতে দেখতে ‘খেরোর খাতা’টাই আমার কাছে হয়ে উঠল আস্ত মানিকদা! থাকল রহস্যও। ‘আমি জানি না’ খেরোর খাতায় কেন ফিরে ফিরে আসে ধ্রুবপদের মতো?

→

জীবন সর্দারের দেওয়া প্রকৃতির পাঠ আমরা যেন ভুলে না যাই

বন্ধু অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের সঙ্গে পরামর্শ করে সুনীল এই বিভাগের নাম দেন ‘প্রকৃতি পড়ুয়ার দপ্তর’, আর ‘জীবন সর্দার’ ছদ্মনামটি অলোকরঞ্জন পছন্দ করে দেন রবীন্দ্রনাথের ‘ফাল্গুনী’ নাটক থেকে।

→

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে, একদলা সন্দেশ মিশিয়ে দিয়ে তাতে

আজ একটি প্রকৃত সঠিক সন্দেশের দাম, বাজারি আইসক্রিমের চেয়ে অনেক বেশি। এই দাম দিয়েও মধ্যবিত্ত বাঙালি আর সন্দেশ খেতে পারছে না। দিনে দিনে আরও বেশি করে সন্দেশের বাজার সামলাবে অ-বাঙালি ভোক্তার দল। ফলে সন্দেশের একটা জিনগত পরিবর্তন তৈরি হয়েছে বেশ কিছুটা সময় ধরেই।

→

লেখক-অনুবাদক-সন্দেশী, তবুও বাঙালির কাছে বিস্মৃত রায় পরিবারের পুষ্পলতা

লাইন টানা ‘স্কলার’ এক্সারসাইজ খাতায় ইংরেজি থ্রিলার অনুবাদ করতেন। বিশেষ করে মনে আছে, একবার আগাথা ক্রিস্টির ডিটেকটিভ নভেল অনুবাদ করছিলেন, খুব সহজবোধ্য করে ঝরঝরে লেখা পড়ে পড়ে শোনাতেনও।

→