E-Robbar
সকাল থেকে ঝিরঝির। টিপটিপ। মেঘলা আকাশ। আষাঢ়স্য প্রথম দিবসে, রোববার.ইন নিয়ে এল বাংলা কার্টুনের বর্ষাকাল। কার্টুন যখন সংবাদপত্রর পাতা থেকে ক্রমে উধাও হয়ে যাচ্ছে, তখন হঠাৎ কালো মেঘের মতোই এই লেখার এসে পড়া। প্রিয় পাঠক, পড়ুন, দেখুন। বাংলা কার্টুনের পাশে থাকুন।
স্যমন্তক চট্টোপাধ্যায় ও
বাংলার মিষ্টি-সংস্কৃতি যতটা প্রাচীন, মিষ্টি সংশ্লিষ্ট মোড়কের মান ও জাতি (কোয়ালিটি) সে তুলনায় নেহাতই অর্বাচীন। নতুন মিষ্টি উদ্ভাবন আর তার সদ্ব্যবহার নিয়ে বাঙালি উদ্যোক্তা থেকে ভোক্তা ও শিল্পীসমাজ যতটা ভাবিত এবং এ-নিয়ে তাঁরা যে সময় ব্যয় করেছেন– তার ছিঁটেফোঁটাও যদি মিষ্টির প্যাকেজিং নিয়ে করত তাহলে বাংলার মিষ্টি অনেক আগেই ভারতের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম সদর্থক হাতিয়ার হতে পারত।
গৌতমকুমার দে ও
অমলদা আদ্যন্ত ব্যতিক্রমী এবং সার্থকনামা– খবরের আগ্নেয়-লাভা রোজ চেখেছেন– অথচ হাসতে ভোলেননি।
ভাস্কর লেট ও
আপনি যে কার্টুনই আঁকুন, সেটা পলিটিক্যাল হোক বা সোশ্যাল, আপনাকে শেষ পর্যন্ত নির্মল হাস্যরসের দিকে কার্টুনটাকে নিয়ে যেতেই হবে। খুব তেতো মন নিয়ে কাজ করলে, ছবিতে তার প্রভাব পড়তে বাধ্য।
সেদিন আমরা চারজন, অমলদার বাগবাজারের ফ্ল্যাটের তলায় নেমে, ঘোরতর নিশ্চিত ছিলাম অমলদা অন্তত গোটা পাঁচ বছর নিশ্চিতভাবে আছেন। তবে, একটাই শর্তে। যদি ছবি আঁকাটা চালিয়ে যেতে পারেন।
সম্বিত বসু ও
শ্যামবাজার বাটার মোড়ের চায়ের দোকানে অমলদা, শ্যামদুলাল কুণ্ডুদা কতদিন বিকেলের পর আড্ডা মেরেছি। অমল চক্রবর্তী আজ ৯০-এ পা দিলেন।
শান্তনু দে ও