মণিকর্ণিকা নিয়ে দু’চার কথা। মানুষ পুড়ে যাওয়ার তাপ, হাওয়ার কোপ। একজন-দু’জন নয়। একসঙ্গে অনেকে। এলোমেলো এদিক-সেদিক পড়ে আছে জীবনে ব্যবহার করা ‘জরুরি’, হয়তো বা অতিপ্রিয় বস্তুটি। তাকে এই বেলায়-অবেলা-কালবেলায় ছেড়ে যেতে হল। মন পুরোপুরি পুড়ে যাওয়ার পর, এখন শরীরের পালা।
যে রসুলন কৃষ্ণপ্রেমের গানকেও জগৎ-জোড়া শ্রোতার কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন, তাঁদের শুনিয়েছিলেন তাঁর প্রাণের চৈতি, ঝুলা, হোরি– ১৯৬৯ সালের আহমেদাবাদ দাঙ্গায় সেই রসুলনের বাড়িটিই জ্বলে-পুড়ে খাক হয়ে যায়।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved