Robbar

Buddhadeb Bhattacharjee

আজিজুল হক-রা মৃত‍্যুতে শেষ হন না

শুনেছিলাম, ১৯৭৬ সালে দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনেও মুক্তি না পাওয়ায়, জেল ভেঙে বেরিয়ে এসেছিলেন আজিজুল হক, নিশীথ ভট্টাচার্য। চারুবাবুর সশস্ত্র লাইনে অবিচল থেকে তাঁরা দু’জন গড়ে তুললেন সিপিআই(এম-এল) দ্বিতীয় কেন্দ্রীয় কমিটি। রাজ‍্যে তখন নকশালবাড়ির পয়লা মহাঢেউটি নিভে গিয়েছে, তাঁরা সচেষ্ট হলেন দ্বিতীয় ঢেউ তোলার।

→

এক গভীর রাতে সমুদ্রতীরে বসে রাজনীতিতে আসার সংকল্প নিয়েছিলেন বুদ্ধদেব

মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে যে মন্ত্রিত্বই তাঁর হাতে থাক, বুদ্ধদেব ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর কাছে অতি নির্ভরযোগ্য এক সেনাপতির মতো। ‘আপনারা বুদ্ধর কাছে যান, বুদ্ধ ওসব কালচার-ফালচার বোঝে’– জ্যোতিবাবুর এই উক্তি যথার্থ কি না জানি না, কিন্তু কথাটা মিথ্যে ছিল না।

→

কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ছবি বাছাইতেও অংশ নিতেন বুদ্ধবাবু

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে দেখে কেউ চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়াক, তিনি চাইতেন না মোটেই।

→

চলচ্চিত্র-সংগীত-সাহিত্যকে একীভূত করেছিলেন তাঁর মার্কসবাদী বীক্ষার সঙ্গে

পড়ায়-লেখায়, মানুষের সঙ্গে মেশায় যে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, তাঁকে কি আমরা অনুসরণ করিনি?

→

মার্কস ও রবীন্দ্রনাথ– দুই ধারার মিশ্রণে পরিণত হয়েছেন বুদ্ধদেব

বুদ্ধদেবের মনের মধ্যে একটি আস্ত গীতবিতান সব সময়ে সংরক্ষিত ছিল অব্যর্থ উদ্ধৃতির রঙের তাস নিয়ে। একেবারে ঠিক লাইনটি ঠিক সময় ও জায়গায়, অপূর্ব অর্জুনদক্ষতায়।

→