E-Robbar
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, উদাত্ত ঘোষণা ট্রাম্প বাহাদুরের: গাজ়ার অধিবাসীরা ভালোমানুষের মতো নতশিরে মানলে তো ভালো, নইলে, সমরাস্ত্রমণ্ডিত যুক্তরাষ্ট্রই সবলে তাদের। ততঃপর, ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ নিজ পতাকা গাড়বে গাজ়ায়; অন্তে, ম্যারিকার শান্তিময় পূর্ণ-দখলদারিতে– নিশ্চয়ই, ‘রিয়েল এস্টেট’-বিশেষজ্ঞ ট্রাম্পের দক্ষ পরিচালনায় ও বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক জ্যায়সা অর্বুদ-নিযুতপতিদের সুখবিধায়, সুস্বাস্থ্যবিধায়– ভূমধ্যসাগরীয় গাজ়াকে রূপান্তরিত করা হবে রম্য পর্যটনকেন্দ্রে।
শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায় ও
এ আদতে যুদ্ধবিরতি না, গণহত্যাবিরতি। এই বিরতিটুকুতে পরবর্তী সমরনীতি ছকে ফেলা যায়, বন্ধুশিবির গুছিয়ে নেওয়া যায় এবং আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এঁচে নেওয়া যায়।
প্রবুদ্ধ ঘোষ ও
যুদ্ধপরিস্থিতির শেষ পর্ব। কিন্তু যুদ্ধ ততক্ষণ শেষ নয়, যতক্ষণ না মিলছে স্বাধীনতা।
অর্ক ভাদুড়ি ও
চে গেভারা যখন বেঁচে ছিলেন, তখন তাঁকে কতজন চিনতেন? হয়তো এখন যতজন জাকারিয়া জুবেইদিকে চেনেন, ততজন।
সাত্তিক শঙ্খ ও
৬,৮০০ জন ফিলিস্তিনির কোনও খোঁজ নেই। তাঁদের অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। যুদ্ধবিরতির সময়কালে যদি তাঁদের একাংশকে উদ্ধার করা যায়, তাহলে মৃতের সংখ্যা আরও অনেকটা বাড়বে।
ইজরায়েল রাষ্ট্র বনাম প্যালেস্তাইনের জনতার সংগ্রামকে তাই কোনওভাবেই মুসলিম বনাম ইহুদি বিরোধ হিসাবে দেখানো যায় না৷ কারণ ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের মধ্যে কেবল মুসলিম নেই৷ আছেন আরব খ্রিস্টানরাও। ‘যুদ্ধপরিস্থিতি’-র দ্বিতীয় পর্ব।
‘তুমি যদি জানতে চাও এখানে কোনও ফিলিস্তিনি গ্রাম ছিল কি না, তাহলে তুমি ক্যাকটাস গাছ খুঁজো। ক্যাকটাস সহজে মরে না।’