E-Robbar
হালুমের গল্পই বলব। হালুম যেমন ডোরাকাটা শার্দূলের জাতীয়-গর্জন, তেমনই থলথলে ভুঁড়ির ওপর থ্যাবড়া বেল্টে ঢলঢলে খাঁকি হাফপ্যান্ট ধরে রাখা সেকালের কতিপয় বাঙালি শিকারিরও। পক্ষীর বক্ষ এফোঁড়-ওফোঁড় করলেই যাদের ‘আলমিরা’ থেকে বের করে জাপানি হুইস্কির ছিপি খুলতে ইচ্ছে করত।
সন্দীপ দাশগুপ্ত ও
একটু আগেই সবার অলক্ষ্যে দ্বিতীয় হাতির সওয়ারি, ২৭ বছরের টগবগে যুবক ক্যামেরাম্যানের হাতে থাকা প্যাথে সিনে ক্যামেরা নিমেষে বদলে গিয়েছিল কোচবিহার মহারাজার অস্ত্রাগার-অধ্যক্ষ সাবেদ আলির টোটা ভরা নিজস্ব বন্দুকে। আর যুবকটিও এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে নিঁখুত শিকারির মতন টিপে দিয়েছিল সেই বন্দুকের ঘোড়া। নিমেষের মধ্যে গুলিটা গিয়ে লাগল বাঘটার ব্রহ্মতালুতে।
শান্তনু সাহা ও