Robbar

Mrinal sen

পুরুষ সহকর্মীদের ‘বন্ধু’ ভাবতে অস্বস্তি হত পাঁচ ও ছয়ের দশকের চাকুরিরতাদের

‘আগলে রাখা’, ‘স্নেহ করা’, ‘ভাই-বোনের মতো’, এই শব্দবন্ধগুলো বারবার উঠে এসেছে সে যুগের চাকুরিরতাদের সঙ্গে আলাপচারিতায়। সমানে-সমানে নিছক বন্ধুত্ব বোধহয় ভাবতে বা বলতে অস্বস্তি হত অনেক মেয়েরই। পারিবারিক কাঠামোর মধ্যে নারী-পুরুষ সম্পর্ককে ফেলতে পারলে স্বস্তি পেতেন তাঁরা।

→

উত্তমের যে ছবিকে অস্বীকার করতে চেয়েছিলেন মৃণাল সেন

উত্তমকুমারের আবির্ভাবকালের মতোই মৃণাল সেনও এই প্রথম ছবিতেই সুপার ফ্লপ। সে বছর উত্তমকুমারের আরও ১১টা ছবি মুক্তি পায়। তাদের মধ্যে ছিল সুপারহিট ‘সবার উপরে’।

→

অল্পবয়সি উদ্বাস্তু মহিলারা দেহব্যবসায় নেমে কলোনির নাম ডোবাচ্ছে, বলতেন উদ্বাস্তু যুবকরা

মণিকুন্তলা সেন হোটেলের ক্যাবারেগার্লদের কথাও বলেছেন, ‘এদেরই উপার্জনে হয়তো পিতৃ-পরিবার বা স্বামীর সংসার বাঁচে। কিন্তু এসবের মধ্যে এখন আর কেউ অন্যায় বা অসামাজিক কিছু দেখে না। বরং আমোদ-প্রমোদের অনিবার্য অঙ্গ হিসাবেই এগুলো স্বীকৃত।’

→

মৃণাল সেনের ফরিদপুরের বাড়িতে নেতাজির নিয়মিত যাতায়াত থেকেই তাঁর রাজনৈতিক চিন্তার জীবন শুরু

নিজের মা তীর্থমণির নাম অনুসারে বাড়িটির নাম রাখেন 'তীর্থ নিবাস'। এই তীর্থ নিবাসে সেই সময়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের আনাগোনা ছিল। হঠাৎ হঠাৎ বিপ্লবী পূর্ণচন্দ্র দাস তাঁর ‘শান্তিসেনা’ নিয়ে চলে আসতেন দুপুররাত্রে ঝিলটুলিতে, সকলের খাওয়ার রান্না একহাতে করতেন মৃণাল সেনের মা সরযূবালা সেন।

→

উদ্বাস্তু মেয়েদের রোজগারের সুযোগ মিলেছিল টাইপ-শর্টহ্যান্ডের কাজে

সিনেমা, সাহিত্য, স্মৃতিকথা থেকে বোঝা যায়, দেশভাগের পরে বহু বাঙালি মেয়ের, বিশেষত উদ্বাস্তু মেয়ের রোজগারের সুযোগ মেলে টাইপ-শর্টহ্যান্ডের কাজে।

→

ছবির ভুবন: মৃণাল সেন

মৃণাল সেনের ছ’টি ছবির টুকরো।

→

‘চালচিত্র এখন’ আসলে অঞ্জন দত্তর আত্মানুসন্ধানের ভূত

অঞ্জনদা আমাকে বলেছিলেন, লোকে আমাকে পাহাড়-পাহাড় বলে বটে, আমি কিন্তু আসলে কলকাতা।

→

সত্যজিৎ-ঘনিষ্ঠ প্রমাণের জন্য ঘন ঘন ‘মানিকদা’ ব্যবহার করুন

মানিকদার নাম করে এক পেয়ালা চা যদি সন্ধের দোকানে কেউ খাইয়ে দেয়, তাহলে মানিকদার তো কোনও ক্ষতি হচ্ছে না।

→