E-Robbar
ফিলিস্তিনি শিশুদের রক্তাক্ত নিথর শরীরগুলোতেও হয়তো অজস্র আদরের চাঁদের টিপ খুঁজে পেলেও পাওয়া যেতে পারে! কিন্তু চাঁদ প্রতি রাতজুড়ে কি সেই আদরের টিপ দেখতে সক্ষম?
আনখ সমুদ্দুর ও
বিভিন্ন রিপোর্টে, বইয়ে, ইতিহাসে, ভার্চুয়াল তথ্যভাণ্ডার থেকে বই-পুথি-শিলালিপি ধ্বংসের যে হিসেব পাওয়া যায়, তা দিয়ে তৈরি হতে পারে আর-একটা আস্ত পৃথিবী– মানুষের কদর্য বর্বরতার নিদর্শন হিসেবে।
ঋত্বিক মল্লিক ও
একজন ফিলিস্তিনি মা দু’বার তাঁর সন্তানকে বহন করেন। একবার গর্ভে, আরেকবার তার লাশ নিয়ে কবরে যাওয়ার সময়৷ ‘যুদ্ধপরিস্থিতি’-র প্রথম পর্ব।
অর্ক ভাদুড়ি ও
সুমুদ– ফিলিস্তিনের একটি প্রতিরোধের গণসংস্কৃতি, একটি রাজনৈতিক অ্যাটিটিউড, একটি সংকল্প। চার পর্বের মিনি সিরিজের এটি প্রথম।
সাত্তিক শঙ্খ ও
যুদ্ধবিরতির পক্ষে রাষ্ট্রসংঘের সাধারণসভায় আনা প্রস্তাবে বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশের সঙ্গে ভোট দিতে ভারতের অনীহা কেন?
সুতীর্থ চক্রবর্তী ও
লীলা খালেদ বিমান হাইজ্যাক করে কাউকে আঘাত করেননি। বার্তা দিতে চেয়েছিলেন, প্রতিরোধ ছাড়া মুক্তি পাওয়া যায় না। শুধু বিক্ষোভ নয়, দরকারে অস্ত্র ব্যবহার ও তা জনপ্রিয় করার জন্য মহিলারা প্রস্তুত।
জিনাত রেহেনা ইসলাম ও
যুদ্ধের আখ্যানটি নিজেদের পক্ষে আনতে দায় এড়াতে মরিয়া ইজরায়েল।
ইয়াসের আরাফত সেই বিপ্লবী, স্বপ্নদ্রষ্টা, যিনি ভালোবেসে, চুমু খেয়ে অন্য দেশের মন জয় করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর দেশই মিসাইলে ঝাঁঝরা হয়ে গেছে।
সৌগত রায়বর্মণ ও
১৯৩৭ সালে পিল কমিশন প্যালেস্তাইনে ধর্মের ভিত্তিতে ভূখণ্ড ভাগের প্রস্তাব দেয়। এটাও ভারতের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গান্ধীজির পক্ষে মেনে নেওয়া অসম্ভব ছিল। কারণ এদেশেও তখন ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ অর্থাৎ ‘টু নেশন’ তত্ত্ব ধীরে ধীরে দানা বাঁধছে।
মানস ঘোষ ও
হাসিমুখটি মনে পড়ল আরাফতের, প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর পাশে দাঁড়িয়ে, মাথায় সাদা-কালো চেক কাটা বেদুইনের পাগড়ি, হাত নেড়ে ভারতবাসীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছিলেন আরাফত, প্যালেস্তাইনকে ভারতের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থনের জন্য।
মৃদুল দাশগুপ্ত ও