রাহুলের মতো প্রেমিক আমি খুব কমই দেখেছি। শব্দে-অক্ষরে-ধ্বনিতে মজে থাকতে দেখতাম সারাক্ষণ। আমাদের সখ্য ছিল প্রশ্নাতীত। বহু কর্মশালায় একসঙ্গে কাটিয়েছি– কবিতা ও ছবি নিয়ে। অনেক নেশাতুর রাত কাটিয়েছি একসময় চৈতালি আমি ও রাহুল। ত্রয়ী ছিলাম। পরে আমি, রাহুল ও অরুণাভ নতুন ‘ত্রয়ী’ হই। পার্বতী মুখুজ্জের সান্ধ্য আড্ডায়, উৎপলকুমার বসুর আড্ডায়, ডা. ভূমেন গুহর আড্ডায়, রণজিৎ দাশের আড্ডায়– আমি ও রাহুল জুড়ে যেতাম। সে বড় মধুর সময় ছিল।
হিরণ মিত্র ও
এই বইয়ে জল আসছে কতবার। ‘ঝরনা সহস্রধারা’য়, ‘অদর্শন কিছু নয়,/ তোমাকে দেখার ইচ্ছে শুধু আমারই কি?/বাঁশিটির তরুণ নিশ্বাস/ ফুঁ দিয়ে সরায় জল, চলকানো রোদ’। বনময় যে শুয়ে থাকে, যে-ঘুমন্তের উজ্জ্বল ত্বকের মতো তার ঝরনাও হয়ে যায় সহস্রধারা। তারপর?
সংযুক্তা বন্দ্যোপাধ্যায় ও
টাইমস অফ ইন্ডিয়া ছেড়ে ‘সানডে অবজার্ভার’-এ যোগ দিলেন প্রীতীশদা। কাগজকে পপুলার করার জন্য উনি জুড়ে দিলেন সিনেমা বিভাগ। আমাকেও সঙ্গে জড়িয়ে নিলেন। দিলেন পুরো ব্রড সিটের একটা ফুল পেজ, যেখানে ফিল্মস্টারদের মুখ আঁকতে হবে। কাগজ যেমন পপুলার হল, আমিও তেমনই পপুলার হয়ে গেলাম মুম্বইয়ে।
সমীর মণ্ডল ও
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved