E-Robbar
২৫ বৈশাখের সময় যেমন অনেক সময়েই সঞ্চালক হিসেবে থেকেছি স্টুডিও-তে, কখনও জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, কখনও রবীন্দ্র সদনের অনুষ্ঠান দেখানোর ফাঁকে ফাঁকে বলেছি রবীন্দ্রনাথের কথা, পড়েছি তাঁর রচনা থেকে, ঠিক সেই ‘গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড’ পদ্ধতিতে পুজোর বৈঠক সম্প্রচারিত হত।
চৈতালি দাশগুপ্ত ও
বাঙালি একদিকে রবীন্দ্রনাথকে ভক্তি করে মাথায় তোলে, অন্যদিকে রঙ্গ করে পথে বসায়। একটি অন্যটির প্রতিক্রিয়া।
বিশ্বজিৎ রায় ও
মাস্টারমশাইয়ের কথা শুনে উপলব্ধি হল, ছবি আঁকাটা যত না হাতের কাজ তার চেয়ে অনেক বেশি মগজের।
সমীর মণ্ডল ও
এর অর্থ এই নয় যে, রবীন্দ্রনাথ ভোটের অধিকার হরণ করে জনগণকে স্বৈরতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্রের দিকে ঠেলে দিতে চাইছেন।
বাঙালির ব্যথানিরাময়কারী চিরকালের সেই রবীন্দ্রনাথ।
পূর্ণেন্দুবিকাশ সরকার ও