Robbar

Racism

বর্ণবৈষম্যের আমেরিকায় সাদা-কালোর মিশ্র একটা শহরতলি

শিকাগো, লস এঞ্জেলেস, ডেট্রয়েট, ফিলাডেলফিয়া, নিউ ইয়র্ক। এক দেশের মধ্যে এই ‘গ্রেট মাইগ্রেশান’-এ এক হার্লেমে তিন বর্গ মাইল এলাকায় এসে বসতি তৈরি করেন প্রায় ১,৭৫,০০০ জন। নন-স্কিলড শ্রমিক থেকে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সকলেই। এইখানে কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের বসতি তাবৎ পৃথিবীতে সবচেয়ে ঘন।

→

ভালোবাসার স্কুলিং কি সাদা-কালোর মাঝের ঘৃণার দেওয়ালটা ভাঙতে পারে না?

পৃথিবী ভাগ হয়। সাদা এবং কালোয়। কালোরা অন্ধকারে মিশে যেতে চায়। লজ্জায়, হীনম্মন্যতায়। দেওয়ালের ছায়া ক্রমে দীর্ঘতর হয়। সেই ছায়াতেই চাপা পড়েছিল রূপকথায় বিশ্বাসী পাঁচ বছরের কন্যাটি। সেই অভিজ্ঞতা থেকে তার ভ্রম হয়, সাদা বুঝি আলোর প্রতীক।

→

সালোঁ-র ইতিহাস কৃষ্ণাঙ্গদের ব্রাত্য করে রাখেনি

প্রাচ্যবাদী ছবির ধারায় কৃষ্ণাঙ্গ নারী পুরুষের কমতি নেই। কিন্তু ফরাসি বিপ্লব ঘনিয়ে আসার আগে থেকেই ইউরোপের উঁচু তলার মহিলাদের সঙ্গী হিসেবে কৃষ্ণাঙ্গদের একটা অংশ অভিজাত সমাজে ঘোরাফেরা করছিলেন। ‘হাউ ডু দ্য সাবঅলটার্ন স্পিক’ বা আদৌ তারা কথা কয় কি না জানতে গেলে এইবার আমাদের সালোঁর দিকে ফিরে তাকাতে হবে।

→

কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতিভা নিয়ে যতবার প্রশ্ন উঠবে, ততবারই সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হবে ক্ষমতার কাছে

‘ট্যালেন্ট হান্টার্স’-রা কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে থেকে ট্যালেন্ট খুঁজে বের করুক, তারপর না হয় এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কথা ভেবে দেখবে তথাকথিত কৃষ্ণাঙ্গরা।

→

তরুণ প্রজন্মকে এক বৈষম্যহীন ‘বর্ণ’পরিচয়ের পাঠ দিয়েছিলেন ম্যালকম এক্স

যেখানে ঘৃণা সহজ, সেখানে ক্ষমা কঠিন। ম্যালকম নিজেই প্রমাণ করেছেন– একজন মানুষ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলাতে পারেন, কঠোরতা থেকে সহমর্মিতার দিকে এগোতে পারেন। এই সময়ের বিভক্ত সমাজে এই পরিবর্তনের পথ কি দেখান না ম্যালকম?

→