Robbar

Rani chanda

জাপানের আসবাবহীন পরিমিত ঘরের ঘরানায় গড়ে উঠেছিল রবীন্দ্রনাথের শ্যামলী

১৯৩৯-এ উদীচি তৈরি হয়। কিন্তু এই সময় সেঁজুতি বই প্রকাশিত হল। ফলে বাড়ির নাম ঠিক হল ‘সেঁজুতি’। রবীন্দ্রনাথ মজা করে রাণী চন্দকে বলেছিলেন, ‘এক-একটা বইয়ের সঙ্গে এক-একটা বাড়ি; বিশ্বভারতী ফতুর হয়ে যাবে, কি বলিস?’

→

অবলুপ্ত রবীন্দ্রগৃহ

রানী চন্দ তখন শান্তিনিকেতনের বাইরে। পাছে তিনি বাধা দেন বা ব্যথা পান, তাই তাঁর অনুপস্থিতিতেই এ বাড়ি ভাঙার পরিকল্পনা করেছিলেন। জানেন কী সেই বাড়ি?

→

রানী চন্দকে না পেলে পরবর্তী প্রজন্ম শান্তিনিকেতনকে অনেকখানি হারাত

আশ্রমকন্যার এই পর্বে রানী চন্দ ও শ্যামলী খাস্তগীর। অবনীন্দ্রনাথ এবং নন্দলালের শুধু অঙ্কন প্রণালীই নয়, আঁকা শেখানোর পদ্ধতিটাও লিপিবদ্ধ করেছেন রানী। শ্যামলী তাঁর সারা জীবন দিয়ে নানাভাবে শান্তিনিকেতনের আশ্রমের শিক্ষাকে সর্বত্র প্রত্যক্ষ করতে চেয়েছেন এবং ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন।

→