সাকুল্যে পাঁচটা গল্প। ‘ইন দ্য সাউথ’ আর ‘দি ওল্ড ম্যান ইন দ্য পিয়াৎজা’ তুলনায় ছোট। ‘লেট’ আর ‘ওকলাহোমা’ বেশ বড়। সবচেয়ে বড় গল্প/উপন্যাসিকা– ‘দ্য মিউজিশিয়ান অফ কাহানি’। প্রতিটা গল্পে কোনও না কোনও ভাবে মৃত্যুর গায়ের গন্ধ।
‘শব্দ’ মানে শুধু আওয়াজ নয়, শব্দ মানে ভাষা, যোগাযোগ, অনুভূতি, অস্তিত্বের সাড়া। আমরা জন্মের পর প্রথম যে জগৎটাকে চিনি, তা আলো নয়, শব্দের জগৎ। মায়ের কণ্ঠ, বাতাসের আওয়াজ, কিংবা কোনও শঙ্খ বা ঘণ্টার ধ্বনি অথবা পশু-পাখির ডাক। শব্দ শুনে চিনে নিই জীবন, বিপদ, আনন্দ, সোয়াস্তি, এমনকী ভালোবাসা।
ইউরোপ এবং ভারতের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক মুহূর্তগুলোর সাক্ষী কোটিয়া– প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, রুশ বিপ্লব, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, বাংলার মন্বন্তর ও ভারতের স্বাধীনতার লড়াই। এই বইটি থেকে পাঠক একটি পরিবারের হাত ধরে বিস্তৃত এক ইতিহাসের স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
১১,৩০০ জন ডিএসএ সদস্য নিউ ইয়র্কে জোহরানের পক্ষে প্রচার করেছেন। কিন্তু মোট স্বেচ্ছাসেবীর সংখ্যা ছিল এর ৯ গুণেরও বেশি। অর্থাৎ ডিএসএ-র বামপন্থী রাজনীতি আর কোনও ‘ফ্রিঞ্জ এলিমেন্ট’ নয়, ধীরে ধীরে মেইনস্ট্রিমে জায়গা করে নিচ্ছে।
সমস্ত অপপ্রচারের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে প্রান্তিক সমাজের একজন মানুষ যখন নিজের রাজনীতির সঙ্গে কোনওরকম আপোস না করে, এত বড় একটা জয় হাসিল করে নেয়, তখন সবার মনেই একঝলক আশা জেগে ওঠে এই নৈরাশ্যের হতাশার যুগে। মনে পড়ে যায় সেই চিরন্তন স্লোগান, ‘Another world is possible’।
সালোঁ মাদামরা বৈজ্ঞানিক-কবি-লেখকদের সঙ্গে আলাপে বেশ আত্মবিশ্বাসী থাকলেও, মহিলাদের পড়াশুনো নিয়ে পিছিয়েই ছিলেন। মহিলাদের মনন ক্ষমতার সম্যক পরিচয় পেয়েও এইসব বিদ্বৎজন, মেয়েরাও যে রাজনীতি, সমাজনীতি ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলি পড়তে পারে তা ভাবতে পারেননি।
এই ছবির যে কেন্দ্রীয় চরিত্র, সেই নধর সমসময়ে থাকে না, সে থাকে অনন্ত সময়ে, অসীম চরাচরে এবং চিরায়ত আকাশের নিচে। তার অভিজ্ঞতাকে কিছুটাও স্পর্শ করতে হলে আপনাকে সময় ও পরিসরের সেই বৃহত্তরের অবলম্বন পেতে হবে।
‘ভুল সবই ভুল’– গানটির ভেতর এক নীরব সন্ধ্যা আছে। কোনও শহরের ফাঁকা রাস্তায় একাকী পুরনো ল্যাম্পপোস্ট জ্বলে ওঠে, আর তার নিচে একজন দাঁড়িয়ে থাকে নিজের হৃদয়ের ভুল ভুলে যাওয়ার চেষ্টা নিয়ে।
দীর্ঘ সময় বাদে কাঁচা ছাদের পরবর্তীতে ইট, বালি, সিমেন্টে গড়া পাকা ছাদ আবিষ্কার হল। তখন মানুষেরা ছাদেও দিনের একটি অবসর সময় কাটাতে আরম্ভ করল।
১৯৫২ সালে প্রথম প্রকাশিত হল সিমোনের জার্নাল, ইংরেজি ভাষায়: ‘আমেরিকা ডে বাই ডে’। তখনও এই বই তেমন কদর পেল না। ‘But with the passage of time, America Day by Day emerges as a supremely erudite American road book’, জানাচ্ছেন ডগলাস ব্রিংকলে। আগেই বলেছি এই বইটার মজা হল, যেখান থেকে খুশি পড়া যায়। সময় কাটানোর জন্যে একেবারে পারফেক্ট বন্ধু বই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved