Robbar

Saadat Hasan Manto

সাদত হাসান মান্টো: একজন দর্জির নাম

ছোটগল্পের আসলে শক্তি তার ঈঙ্গিতময়তায়– পেঁয়াজের খোসার মতো তার অসংখ্য পরতে। আর সেটাই কী আশ্চর্য দক্ষতায় করেছেন আপনি, সাদাত হাসান মান্টো। ইঞ্চি ইঞ্চি মেপে, কাঁচি দিয়ে আখ্যানকে নিখুঁত মাপে কেটে কেটে, বলা না-বলার সুতো দিয়ে সেলাই করে। দৃশ্য-অদৃশ্যের খেলা খেলে।

→

হিন্দি ছবিতে যে দোস্ত-ইয়ারি ‘কিস্সা’, মান্টোর ফিল্মসংক্রান্ত লেখা তারই পূর্বসূরি

অলিম্পিকের মঞ্চে আরশাদ নাদিম ও নীরজ চোপড়ার দোস্তি দেখে মনে পড়ে গেল মান্টো ও তাঁর বন্ধু শ্যামের কথা, তাঁরা যেন একে অপরকে বলছেন– ‘জিন্দাবাদ ভারত’, ‘জিন্দাবাদ পাকিস্তান’।

→

বিষাদ এবং বিরোধিতা কিছুটা হলেও প্রকাশ করতে পারব এই উদ্দেশ্যেই মান্টো নিয়ে কাজ শুরু

অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ২০-২১ বছর বয়সি ছাত্রী আমার হাতটা ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলছিল, ‘আমার ঠাকুমা এখনও মাঝরাতে চিৎকার করে ওঠে, কেঁদে ওঠে। আমি বড় হয়ে জেনেছি উনি দেশভাগ ভুলতে পারেননি।’

→