জোট আছে বলেই ঘোঁট আছে। আছে ভোটের রঙ্গ। তার টানেই বিদগ্ধরা পতঙ্গবহ্নি হয়ে ছোটে। ছুটে গিয়ে আগুনে পুড়ে মুখ কালো করে। ইতিহাস তার এলেম না বুঝুক, তাতে বয়েই গেল। আমপাবলিকের মন-মজলেই হবে।
এই অবিশ্বাস, অপ্রত্যয় এবং সংশয়ের যুগে হান কাং-এর উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন্স’ ফিরিয়ে নিয়ে এল বাক্যহীন চক্ষুহীন অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো।
দিওয়ালি পুতুল কখনও দীপলক্ষ্মী হয়েছে তো কখনও সে রাধা, আবার কখনও সে শাশ্বত আদি মাতৃকার প্রতীক হয়ে আমাদের মুক্তির আলো শত প্রতিকূলতার মধ্যে বহন করে চলেছে।
পেরেস্ত্রৈকার প্রথম বছরেই গর্বাচ্যোভের মদ্যপান বিরোধী প্রচারের ফলে মদ্যপায়ীরা সাময়িকভাবে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিল। হোটেল-রেস্তোরাঁয় পর্যন্ত অ্যালকোহল দুর্লভ হয়ে পড়েছিল।
পৃথিবীর সব মানুষই এক একজন কমবেশি জাদুকর।
কেবলই পৃথিবী জুড়ে দৃশ্যের জন্ম হয়। অগুন্তি রিফিউজি কলোনির আকাশে এক ফালি চাঁদ।
রেমব্রা-র জীবন আর ভ্যান গঘের জীবনে যেন শত যোজন দূরত্ব! তবু যেন এক অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা দু’জনের জীবন।
বৃহত্তর অর্থে গোটা সভ্যতাই তো এখন একধরনের শূন্যগর্ভ ‘আঁধার পর্যটন’-এ ব্যস্ত।
বইটি বিক্রি এবং প্রকাশের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সত্যজিৎ রায়-এর পরিবারের পক্ষ থেকে সিটি সিভিল কোর্টের ১৩ নম্বর বেঞ্চে একটি মামলা দায়ের করা হয়। আমার বাইশ বছরের প্রকাশক জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved