Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

মস্কোর ঠান্ডায় লঙ্কা গাছ দেখে পি.সি. সরকার বলেছিলেন, ‘এর চেয়ে বড় ম্যাজিক হয় নাকি?’

১৯৮৩ সালের শরৎকালের কোনও এক সময়কার ঘটনা, কোন একটা উৎসব উপলক্ষে পি.সি. সরকার (জুনিয়র) এখানে ম্যাজিক দেখাতে এসেছিলেন। আমরা অনেক কষ্টে টিকিট জোগাড় করে সেই অনুষ্ঠান দেখতে গিয়েছিলাম।

→

তাঁর গান নিয়ে ছবি আঁকা যায় কি না, দেখার ইচ্ছা ছিল ভূপেনদার

ভূপেনদা ডালভাতমার্কা বাংলায় কথা বলতেন আর গল্প করতে খুব ভালোবাসতেন। শেষের দিকে শরীর ভেঙে যাওয়াতে উনি খুব একটা বাইরে বেরচ্ছিলেন না। ঘরবন্দি অবস্থায় তাঁকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য কল্পনা এবং ললিতাদি দু’জনের কাছ থেকে ডাক পড়ত আমার।

→

একটা গান থেমে যায়, চিৎকার ভেসে ওঠে

১৯৮৮ সালে ট্রেসি রিলিজ করেন এই গান, ‘বিহাইন্ড দ্য ওয়ালস’। গানটি একটি প্রতিবেশীর দৃষ্টি দিয়ে লেখা। দেওয়ালের ওপার থেকে ভেসে আসা নিপীড়নের শব্দ শুনে, প্রতিবেশী আন্দাজ করছেন কী চলছে!

→

অশ্লীল সংগীত থেকে প্রগলভতা– বাসর ঘর ছিল অন্দরমহলের মেয়েদের মুক্তাঞ্চল

যেমন বাসরযুদ্ধ ইতিহাস, তেমনই আগামিদিনে বাসর ঘরও ইতিহাস হবে, আধুনিকতার দমকা হাওয়ায়।

→

সরফরাজ ‘ধোঁকা’ দেয়নি, দেবে না

যে পথ আপনাকে এতদিন ছুটিয়ে মেরেছে, অপেক্ষার সেই হলদে সাইনবোর্ডগুলো ভুলবেন না সরফরাজ।

→

নির্বাক ছবির অস্তাচল ও সবাক ছবির উদয়াচল ধরা পড়েছিল যে সিনেপত্রিকায়

প্রথম সংখ‌্যাটি প্রকাশের সময় সম্পাদকের বক্তব‌্য ছিল কিঞ্চিৎ দ্বিধাজড়িত। একটি পৃথক গ্রন্থ হিসাবেই সংখ‌্যাটিকে ভাবছিলেন তাঁরা। সম্পাদকের নিবেদনে সেই সংশ‌য় স্পষ্ট– ‘আগামীবারে এই বই আরও বিরাট আকারে বাহির করিবার ইচ্ছা রহিল।... তবে এর সাফল‌্যের সবটাই নির্ভর করিতেছে চিত্র-প্রিয়দের সহানুভূতির উপর।...’

→

প্রকাশক-লেখকের কেজো সম্পর্কে বুদ্ধদেব গুহর বিশ্বাস ছিল না

চিঠি লিখে ২৫তম মধুচন্দ্রিমায় হানিমুন সুইটে যাওয়ার নেমতন্ন করেছিলাম বুদ্ধদেব গুহ ও ঋতু গুহকে।

→

খালেদ চৌধুরীর আঁকা ক্যানভাসে প্রাণের আলো জ্বেলেছিলেন তাপস সেন

‘ফেরিওয়ালার মৃত্যু’ নাটকের মঞ্চসজ্জা করেছিলেন খালেদ চৌধুরী। আর আলোকসম্পাতে ছিলেন তাপস সেন।

→

কলকাতার মাঠ যেভাবে দর্শক চেনায়

রাজনীতির ক্ষেত্রে যেমন ছিল ‘বন্দেমাতরম’ তেমনি খেলার ক্ষেত্রে ‘মোহনবাগান’। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত একথা লিখেছিলেন ‘কল্লোল যুগ’-এ।

→

উমাদি-চিনুদা-নিরঞ্জনবাবুর সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল গভীর মনের মিল ও মতাদর্শ ঘিরে

স্কুল গড়ার কাজে উমাদির সঙ্গে নিরঞ্জনবাবু ছিলেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। স্কুল নিয়ে দু’জনের মধ্যে তর্ক-বিতর্কও হত খুব। যাঁরা দেখেছেন তাঁরা বুঝতেন স্কুল নিয়ে কতখানি প্যাশন ছিল দু’জনের মধ্যে সেসব তর্কে। স্কুলের কাজে চিনুদা প্রত্যক্ষভাবে জড়াননি, কিন্তু তাঁর পূর্ণ সমর্থন ছিল।

→