E-Robbar
“ছোটবেলায় উৎপলদত্তের সঙ্গে আইপিটিএ-তে দেখা হয়েছিল।... ঋত্বিক ঘটকের সিনেমা বিদেশে দেখানোর জন্য সফদর প্রচুর চেষ্টা করেছিলেন।... আমার পরিচয় শুধু ‘সফদর হাশমির স্ত্রী’ হিসেবেই নয়, আমি আমার মায়ের মেয়েও!... জাভেদ আখতারের ভাষণ শুনে সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, ‘আমাকে কেন ডাকলেন?’... সিনেমা করার ব্যাপারে সফদরের প্রচণ্ড ইচ্ছে ছিল।... হাবিব তনবিরের মতো মানুষ খুবই কম।...” মলয়শ্রী হাশমির সাক্ষাৎকারের শেষ পর্ব।
অম্বরীশ রায়চৌধুরী ও উদয়ন ঘোষচৌধুরি ও
যন্ত্রপাতির ব্যাপারগুলো পুরুষদের এক্তিয়ারে, কিন্তু রান্নাঘরের যন্ত্রপাতি যেন পুরুষের নয়।
স্বপ্নময় চক্রবর্তী ও
উর্দু ভাষা ভারতবর্ষীয় সম্মিলনের চিহ্ন বহন করছে। শৌরসেনী প্রাকৃতের বিশেষ একটি রূপ দ্বাদশ শতাব্দীতে দিল্লি ও মিরাটের প্রতিবেশী ভূখণ্ডে ব্যবহৃত হত। এই সচল ভাষা-ভেদটিই উর্দুর ভিত্তি।
বিশ্বজিৎ রায় ও
রিলে যেভাবে গৃহকর্মেনিপুণা, ধর্মভাবে প্রবল বিশ্বাসী, স্বামীসেবার যে ‘অবাস্তব’ স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে, তা অন্য মহিলার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং তা গৃহহিংসার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
সংবিদা লাহিড়ী ও
নাটকের এই ক্ষণেই যে টেনশনটা তৈরি হয়, তা ওয়েস্টার্নে আগে দেখা যায়নি। ক্লান্ত উইল এখন স্ত্রীর ধর্ম অনুসরণ করে ভায়োলেন্স পরিত্যাগ করতে চান; তিনি চান দ্বৈরথে না গিয়ে যদি টাউনের সবাই মিলে ফ্র্যাংককে নিরস্ত করা সম্ভব হয়।
অনিন্দ্য সেনগুপ্ত ও
নলিনীর কাছে বিদায় নেওয়ার প্রাক্কালে ফকির প্রতিশ্রুতি দিল ঘরে ফিরে এসে চিরদিনের জন্য ছেড়ে দেবে দস্যুবৃত্তি। পরে খুঁজে পাওয়া গেল দু’টি মৃতদেহ, একটি দস্যুসর্দারের আর তাকে আঁকড়ে পড়ে থাকা নলিনীর। সুজার সেনা কিন্তু সেই যুদ্ধে পরাজিত হল।
অভীক মজুমদার ও
হাতি চারপেয়ে বিশালকায় জীব। পর্বতের মতো। দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার বাহন। তবে বিশ্বকর্মা এখন থার্ড বেঞ্চের ঠাকুর। প্রথম বেঞ্চে হাতিমুখো সিদ্ধিদাতার অধিষ্ঠান।
পার্থ দাশগুপ্ত ও