কীট-পতঙ্গের ভাষা বুঝতে পারা আশ্চর্য এক মন্ত্রকে ঘিরে এবারের জাতকের কাহিনি।
মণীন্দ্র গুপ্তকে যাঁরা পড়বেন, যাঁরা মণীন্দ্র গুপ্তর আশ্রয় নেবেন, বা মণীন্দ্র গুপ্তর নাম প্রথম শুনছেন যাঁরা, এই বই হতে পারে পুজোর আগে সেই প্রস্তুতিটি।
কুস্তুরিকা বলছেন, শৈশবের সেই বাড়িতে মারাদোনা যেদিন তাঁর সঙ্গে গেলেন, সেই কয়েকটা ঘন্টা এই যন্ত্রণাকাতর রাজপুত্রকে বড় সুখী মনে হয়েছিল।
আমি আমার দখলে, আমি আমার কবলে, সুতরাং আমি আমার খেয়ালেই চলব, আমি আমার দর বাড়াব, আমি আমার বাড়ির কাজের লোকের দর বাড়াব, যাতে তারা বুঝতে পারে তাদের বাকিরা কম দিচ্ছে।
লীলা খালেদ বিমান হাইজ্যাক করে কাউকে আঘাত করেননি। বার্তা দিতে চেয়েছিলেন, প্রতিরোধ ছাড়া মুক্তি পাওয়া যায় না। শুধু বিক্ষোভ নয়, দরকারে অস্ত্র ব্যবহার ও তা জনপ্রিয় করার জন্য মহিলারা প্রস্তুত।
অসুস্থ হলে মা-র আদর-যত্ন, ওষুধ খাওয়ানো, পথ্য তৈরি করা, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুমপাড়ানি গান, কোথায় সেসব?
হিন্দি সিনেমায় যে সময়ে ধুন্ধুমার করছেন রাজ কাপুর, দেব আনন্দ, দিলীপ কুমার– সে সময়েই সমান্তরালে সাঁতরে চলেছিলেন ভারত ভূষণ।
এ বছর মহালয়ার দিনেই কলকাতার একটি বিখ্যাত পুজোর উদ্বোধনে ভয়ানক বিশৃঙ্খলার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল। সেদিনই আকাদেমি অফ ফাইন আর্টসের ওয়েস্ট গ্যালারিতে চলছিল শিল্পী সুবোধ দাশগুপ্তের ছবির প্রদর্শনী, গুটিকয়েক মাত্র দর্শক নিয়ে।
যথাযথ পারিশ্রমিক পান না। ভাঁড়ারে টান পড়ে চিরকালই। তবু তাঁরাই নাকি ‘লক্ষ্মী’!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved