Robbar

Sangbad Pratidin Robbar

দুর্গা-অষ্টমীর শোলমাছ আসে আমিরুলের মাথায় চেপে, মা পূজিত হন আমিষ পদে

দুশো বছরের বেশি সময় আগে তৈরি একটা মন্দির প্রতিদিন সমন্বয়ের বার্তা দিচ্ছে।

→

‘অখাদ্য’ ফ্যানের জন্য স্ট্রিট ফাইট হত মন্বন্তরের ভারতে

শাড়ি এবং ধুতি বিছিয়ে ভাতের মাড় নিতেন মন্বন্তরের মানুষ কলকাতার রাস্তায় দাঁড়িয়ে। এরপরে সরকার টিকিট সিস্টেমের ব্যবস্থা করে, অর্থাৎ ওই 'অখাদ্য' ভাতের ফ্যান খাওয়ার জন্য টিকিট থাকা জরুরি, যা চালু করার পরে সাংবাদিক দেখাচ্ছেন যে কী করে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গিয়ে স্ট্রিট ফাইট শুরু হত অভুক্ত মানুষদের মধ্যে।

→

ভারতীয় কমেডির নতুন ধারা কি দেশপ্রেম?

কেউ একবারও ভাবলেন না, একজন ভারতীয় স্ট্যান্ড-আপ কমিকের শো দেখতে এসেছিল সে। হাসতে এসেছিল। যে সংস্কৃতির বিনিময় স্বাভাবিক হওয়ার কথা ছিল, তা বড়ই থ্রেটের মতো শোনায়! ভয় করে।

→

ভোরবেলার ঘোড়সওয়ার এবং বসন্ত চৌধুরীর পোষ্যকুল

বসন্তপঞ্চমীর প্রথম পর্ব ছিল বসন্ত চৌধুরীর পোশাকআশাক নিয়ে। দ্বিতীয় পর্বে, তাঁর বাড়ির পোষ্য জীবজন্তু। কখনও পপি নামের আহ্লাদী কুকুর, কখনও-বা রোজি নামের কচ্ছপ। দুম করে অন্দরমহলে ঢুকে পড়া বিদেশি একটি বিড়াল, অথচ যার ততটা বিড়ালপ্রেম নেই– এহেন বসন্ত চৌধুরীরও একটা বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল।

→

স্বপ্নের পাঠশালা: অতিমারীর ছায়ায় জন্ম, আজও আলোকবর্তিকা

এই কমিউনিটি স্কুলগুলো কি শুধুই জরুরি অবস্থার জঞ্জাল থেকে উঠে আসা বিকল্প? নাকি এই পাঠশালাগুলোই আসল শিক্ষা কাঠামোর কিছু অভাব সামনে নিয়ে এসেছে? তবে একটা জিনিস স্পষ্ট– এই স্কুলগুলো ‘সমাধান’ নয়, বরং একটি প্রশ্নের খোঁজ। প্রশ্নটা হল– যদি এইসব সাধারণ মানুষের তৈরি পাঠশালাই শিক্ষার মান তৈরি করে, তবে তথাকথিত মূলধারার শিক্ষার ভবিষ্যৎ কোথায়?

→

গ্রেটা থুনবার্গের মতোই মুনাফাহীন একটা পৃথিবী গড়তে চায় মোহক

জঙ্গলের ওপর নির্ভর করে, জঙ্গলকে ভালোবেসে পাতা ও মহুয়া ফল কুড়িয়ে বেশ কাটছিল আদিবাসীদের। রাষ্ট্র, পুঁজি আর কর্পোরেটরা আসার আগে জীববৈচিত্র সংরক্ষিতও ছিল। তারপর গল্পটা বদলাতে লাগল। আস্তে আস্তে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করল তাঁদের প্রকৃতি, প্রাণ এবং সংস্কৃতি। গল্পটা বদলাতে চায় মোহকরানি।

→

বৈষম্যের বয়ান আওড়ে গুকেশ-কার্লসেনের শ্রেষ্ঠত্বকে খাটো করার প্রয়োজন আছে কি?

যারা ষষ্ঠ গেমে কার্লসেনের আচরণকে গুকেশের প্রতি অসম্মান হিসেবে দেখছেন কিংবা কার্লসেন গুকেশকে হেয় করেন এমনটা বলছেন, তাঁরা হয়তো প্রথম গেমটা দেখেননি। গুকেশকে হারানোর পরে কার্লসেনের চোখেমুখে প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপভোগ করার তৃপ্তিটুকু দেখেননি। ক্রীড়াবিদের জীবনে ওতঃপ্রোত এগুলো।

→

মৃণাল সেনের ফরিদপুরের বাড়িতে নেতাজির নিয়মিত যাতায়াত থেকেই তাঁর রাজনৈতিক চিন্তার জীবন শুরু

নিজের মা তীর্থমণির নাম অনুসারে বাড়িটির নাম রাখেন 'তীর্থ নিবাস'। এই তীর্থ নিবাসে সেই সময়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের আনাগোনা ছিল। হঠাৎ হঠাৎ বিপ্লবী পূর্ণচন্দ্র দাস তাঁর ‘শান্তিসেনা’ নিয়ে চলে আসতেন দুপুররাত্রে ঝিলটুলিতে, সকলের খাওয়ার রান্না একহাতে করতেন মৃণাল সেনের মা সরযূবালা সেন।

→

সেলসগার্লের চাকরিতে মেয়েরা কীভাবে সাজবে, কতটা সাজবে, তা বহু ক্ষেত্রেই ঠিক করত মালিকপক্ষ

দীর্ঘ সময়ের কাজ, রাস্তায় অনেকক্ষণ কাটানো, শৌচালয়ের অভাব, পথের নানা বিপদ, চাকরি টেকার অনিশ্চয়তা, পুরুষ সহকর্মীদের শ্লেষ, বসের হাতে হেনস্থার ভয়, কাজটা সহজ ছিল না 'মহিলা সেলসম্যান'দের। বড়লোক কাস্টমারদের মেজাজের ওঠানামাও সামলাতে হত তাঁদের।

→

রূঢ় সত্য যদি অপ্রিয়ই হয় তাহলে এত শিল্পসুষমামণ্ডিত চেহারায় দেখানোর কী দরকার ছিল সালগাদোর?

তৃতীয় বিশ্বের কোনও এক পূর্ণিমায় যদি এক ঝলসানো রুটির ইমেজারি আমাদের মনের মধ্যে ভেসে ওঠে, তাহলে চতুর্থ, পঞ্চম বিশ্বের মানুষের কাছে ওই চন্দ্রিল অভিজ্ঞতা ঠিক কেমন ছিল?

→