সাতজন এমন প্রাবন্ধিকের লেখা এই সংখ্যায় রেখেছেন সম্পাদকরা, যাঁদের লেখার মেধাবী ধার-ভার নিয়ে বাঙালি পাঠকবর্গের সন্দেহ থাকার আলোচনা ওঠে না। তাঁরা প্রত্যেকেই পরীক্ষিত।
রাজকাপুর-পাগল দেশে রাজ কাপুরের ভাগ্যেও জোটেনি এমন রাজসম্মান। অনেকে ভেরোনিকাকে ‘কূটনীতিবিদ’ আখ্যা দিলেন।
‘দৃষ্টিপাত’ অমন সাফল্যের পরও আর ওইরকম লেখা লেখেননি। আমার ধারণা এই অর্থেও তাঁর যাযাবর নাম সার্থক। নিজের লেখালিখি নিয়ে তিনি বলতেন– ‘আমার কোনো নেশা নেই। শখ আছে। সাহিত্য তার মধ্যে একটি। আমার লেখার পেছনে কোনো নেশা নেই। আছে তুষ্টি। নিজের খুশিতে লিখি। মাঠে রাখাল ছেলে যেমন বাঁশি বাজায়।’
একথা বলেছিলেন অমিতাভ বচ্চন নিজেই। কলকাতায় গ্যালারি এইট্টি এইটের ছবির প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে এসে।
মূর্তি ভাব পায়, মূর্তি ভাবায়, মূর্তি মানস ভাবনায় বাসা বাঁধে।
শুরু হল কামরুল হাসান মিথুনের নতুন কলাম ‘দ্যাশের বাড়ি’। আজ প্রথম কিস্তিতে শিল্পী যোগেন চৌধুরীর দেশের বাড়িকে ফিরে দেখা।
উগ্র বাঙালিয়ানার চোখ দিয়ে ‘আমি বাংলায় গান গাই'কে দেখাটাও ভুল। এই গানে গঙ্গা পদ্মায় সাত নদী তেরো সমুদ্রকে খুঁজে পাওয়া যেমন আছে, তেমনই আছে বাংলাকে ভালোবেসে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আসার কথাও।
শুরু হল স্বপ্নময় চক্রবর্তীর নতুন কলাম ‘ব্লটিং পেপার’। স্মৃতির টুকরো ছেঁড়া পাতা। যেখানে ধরা পড়ে হারানো সময়, হারানো জিনিস।
এই চ্যালেঞ্জটা প্রতুলদা ইচ্ছে করেই নিতেন। এবং খুব সহজে উতরোতেন।
আমি যদি এ জীবনে একজনও প্রকৃত নিরীক্ষামনস্ক নাগরিক মধ্যবিত্ত বাংলাভাষী সংগীতকার দেখে থাকি– তিনি প্রতুল মুখোপাধ্যায়। ওঁর চেয়ে নিরীক্ষামনস্ক কেউ কোনও দিনই আসেননি। ওঁর ধারে-কাছে আমি তো নেই, কেউ-ই নেই।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved