‘মেঘে ঢাকা তারা’-তে নীতা জগদ্ধাত্রীর প্রতীক– কোমল, আশ্রয়দাত্রী। আর সেখানেই তাঁর মা একধরনের টেরিবল মাদার।
ঘোড়িয়াল অর্থাৎ জলঘড়ির পরিচালক প্রতিমুহূর্তে সময় মেপে পুরোহিতদের সময় বলে দেন, আর সেই সময় দেখে পুরোহিত পুজো করেন শ্বেতকালীর।
বলেছিলেন কৃষ্ণগোপাল মল্লিক। অধুনা প্রেসের কর্ণধার। সাধ্যমতো কৃষ্ণগোপালদাকে ‘কাল্টিভেট’ করতেও শুরু করছিলাম ১৯৬৯ সালের আশপাশের সময় থেকে। টের পেতে থাকি তাঁর ভৌতিক ব্যাপার-স্যাপার।
কাগজ বেরনোর পর দেখা গেল উপন্যাসের নাম হয়ে গেছে ‘শালিকার ঠোঁট’! পূর্ণেন্দুদা রেগে আগুন। পিঠে হাত দিয়ে সন্দীপন তাঁকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন, ‘কী করবে ভাই বল! ছাপাখানার ভূত কাউকেই রেহাই দেয় না রে।’ পরে জানা গিয়েছিল এটা সন্দীপনদারই সূক্ষ্ম হাতের কাজ।
শাশ্বতী বলল, ‘তোর কথা ভাবছি, এবার তুই কী করবি, কখনও তো ম্যাচিং ব্লাউজ দিয়ে শাড়ি পরিস না। যে কোনও শাড়ির সঙ্গে তোর ইচ্ছেমতো ব্লাউজ পরে নিস, সাদা-কালোয় অসুবিধে ছিল না, এবার তো রঙে বোঝা যাবে!’
লেখক-প্রকাশক-সম্পাদক মায় প্রুফ রিডার– কারুক্কে পরোয়া করে না ছাপাখানার ভূত! ভূতচতুর্দশী উপলক্ষে ‘ছাপাখানার ভূত’ নিয়ে প্রথম লেখা।
জোট আছে বলেই ঘোঁট আছে। আছে ভোটের রঙ্গ। তার টানেই বিদগ্ধরা পতঙ্গবহ্নি হয়ে ছোটে। ছুটে গিয়ে আগুনে পুড়ে মুখ কালো করে। ইতিহাস তার এলেম না বুঝুক, তাতে বয়েই গেল। আমপাবলিকের মন-মজলেই হবে।
এই অবিশ্বাস, অপ্রত্যয় এবং সংশয়ের যুগে হান কাং-এর উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন্স’ ফিরিয়ে নিয়ে এল বাক্যহীন চক্ষুহীন অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো।
দিওয়ালি পুতুল কখনও দীপলক্ষ্মী হয়েছে তো কখনও সে রাধা, আবার কখনও সে শাশ্বত আদি মাতৃকার প্রতীক হয়ে আমাদের মুক্তির আলো শত প্রতিকূলতার মধ্যে বহন করে চলেছে।
পেরেস্ত্রৈকার প্রথম বছরেই গর্বাচ্যোভের মদ্যপান বিরোধী প্রচারের ফলে মদ্যপায়ীরা সাময়িকভাবে বেকায়দায় পড়ে গিয়েছিল। হোটেল-রেস্তোরাঁয় পর্যন্ত অ্যালকোহল দুর্লভ হয়ে পড়েছিল।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved