Robbar

Sangbad Pratidin

মাকে ভুলে যাচ্ছেন না মনে রাখছেন, ঠিক করে দেবে বাজার?

বাজার দেবতা এখন এমন মা চান, যিনি সর্বগুণসম্পন্না। তিনি রাঁধেন-বাড়েন, অফিসের অ্যাসাইনমেন্ট সামলান, বাচ্চা মানুষ করেন, আবার চুল-ত্বক রাখেন বার্ধক্য-বিবর্জিত।

→

শরীরের খোলনলচে পাল্টে ফেলে দৌড়তে থাকে যারা

তৃতীয় বিশ্বকে এইভাবে ধরেন সাংবাদিক, টিভি সিরিজ লেখক এবং ঔপন্যাসিক লরেন ব্যুক্স। একটি মেয়ে, যার দুর্ঘটনায় পা কাটা গিয়েছে, সে প্রযুক্তি সহায়তায় নতুন শরীর পায়। এবং তাকে বিশ্ববাজারে প্রমোট করা হয় সেরা দৌড়বীর হিসেবে।

→

মহিলা কর্মীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি দিতে না চাওয়া এক পিতৃতান্ত্রিক মানসিকতা

আসলে মহিলা-কর্মীদের ছুটি না দেওয়া, ছুটি না দিতে চাওয়া, ছুটি চাইতে এলে উষ্মা প্রকাশ করা একটি মানসিকতা। এই মানসিকতা বহাল তবিয়তে বেঁচে আছে, চলছে চিরকাল।

→

সংসার যেন স্যাকরা গাড়ির গাড়োয়ান আর আমরা ঘোড়া

মনে হচ্ছে, কোথাও একটা পৌঁছনোর আছে কিন্তু কোনওকালেই পৌঁছতে পারছি না। রবীন্দ্রনাথের মনে তাই প্রশ্ন জাগছে, ‘আমাদের অস্তিত্বই কি এইরকম অবিশ্রাম চলা, এইরকম অনন্ত সন্ধান?’

→

ছবির ভুবন: মৃণাল সেন

মৃণাল সেনের ছ’টি ছবির টুকরো।

→

‘চালচিত্র এখন’ আসলে অঞ্জন দত্তর আত্মানুসন্ধানের ভূত

অঞ্জনদা আমাকে বলেছিলেন, লোকে আমাকে পাহাড়-পাহাড় বলে বটে, আমি কিন্তু আসলে কলকাতা।

→

তেমন মাতৃসাহচর্য পাননি বলেই নৈর্ব্যক্তিকভাবে মা-সন্তানের সম্পর্ককে দেখতে পেরেছিলেন

আত্মসুখের স্নেহ জীর্ণ করে মা ও সন্তানের সম্পর্ককে, বিশ্বাস করতেন রবীন্দ্রনাথ।

→

যিনি কিংবদন্তি লেখক হতে পারতেন, তিনি হয়ে গেলেন কিংবদন্তি অনুবাদক

মস্কোয় ছোট বড় যে কোনও বাঙালির কাছে, এমনকী বাংলা ভাষাবিদ রুশিদের কাছেও তিনি ছিলেন ‘ননীদা’।

→

সহজ পাঠের ‘বংশী সেন’ আসলে ‘বশী সেন’, দেখিয়েছিলেন শঙ্খ ঘোষ

রবীন্দ্রনাথ আমাদের নির্বুদ্ধিতায় এবং তাঁকে লঘুমূল্যায়নের প্রবণতা দেখে হাসেন হয়তো। শঙ্খ ঘোষের হাত ধরে এইভাবে পরিচয় হল বশী সেন মহাশয়ের সঙ্গে। চোখের সামনে তিনি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেন।

→