বাজার দেবতা এখন এমন মা চান, যিনি সর্বগুণসম্পন্না। তিনি রাঁধেন-বাড়েন, অফিসের অ্যাসাইনমেন্ট সামলান, বাচ্চা মানুষ করেন, আবার চুল-ত্বক রাখেন বার্ধক্য-বিবর্জিত।
তৃতীয় বিশ্বকে এইভাবে ধরেন সাংবাদিক, টিভি সিরিজ লেখক এবং ঔপন্যাসিক লরেন ব্যুক্স। একটি মেয়ে, যার দুর্ঘটনায় পা কাটা গিয়েছে, সে প্রযুক্তি সহায়তায় নতুন শরীর পায়। এবং তাকে বিশ্ববাজারে প্রমোট করা হয় সেরা দৌড়বীর হিসেবে।
আসলে মহিলা-কর্মীদের ছুটি না দেওয়া, ছুটি না দিতে চাওয়া, ছুটি চাইতে এলে উষ্মা প্রকাশ করা একটি মানসিকতা। এই মানসিকতা বহাল তবিয়তে বেঁচে আছে, চলছে চিরকাল।
মনে হচ্ছে, কোথাও একটা পৌঁছনোর আছে কিন্তু কোনওকালেই পৌঁছতে পারছি না। রবীন্দ্রনাথের মনে তাই প্রশ্ন জাগছে, ‘আমাদের অস্তিত্বই কি এইরকম অবিশ্রাম চলা, এইরকম অনন্ত সন্ধান?’
অঞ্জনদা আমাকে বলেছিলেন, লোকে আমাকে পাহাড়-পাহাড় বলে বটে, আমি কিন্তু আসলে কলকাতা।
সদ্য প্রকাশিত ছবির নিন্দা ওঁর সামনেই করা যেত।
আত্মসুখের স্নেহ জীর্ণ করে মা ও সন্তানের সম্পর্ককে, বিশ্বাস করতেন রবীন্দ্রনাথ।
মস্কোয় ছোট বড় যে কোনও বাঙালির কাছে, এমনকী বাংলা ভাষাবিদ রুশিদের কাছেও তিনি ছিলেন ‘ননীদা’।
রবীন্দ্রনাথ আমাদের নির্বুদ্ধিতায় এবং তাঁকে লঘুমূল্যায়নের প্রবণতা দেখে হাসেন হয়তো। শঙ্খ ঘোষের হাত ধরে এইভাবে পরিচয় হল বশী সেন মহাশয়ের সঙ্গে। চোখের সামনে তিনি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হলেন।
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved