অধ্যাপকের পরামর্শ ছিল, যতদিন সম্ভব, সিস্টেমের ভেতরে থেকেই কাজ।
এই সময়ের আশপাশেই ‘আদিম লতাগুল্মময়’-এর এই কবিতা লিখেছিলেন শঙ্খ ঘোষ।
প্লেগের কলকাতা। কাঁচা বাড়ি ভাঙা পড়ার কলকাতা।
প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই শুরু হয় রাগ হওয়া। এসব ধারণার শিকড় কোথায়?
দোতলার জানলায় যে অনন্ত রাগ পুষে রাখা ছিল, তা যে এইভাবে উপচে পড়বে গরম পিচের মতো, ভাঙাচোরা রাস্তায়, তা কেউ ভাবতে পারেনি!
রাগের বহিঃপ্রকাশ জরুরি, কিন্তু সেটা ধ্বংসাত্মক নয়, ইতিবাচক এবং গঠনমূলক দৃষ্টিকোণে।
রাধিকা সান্ত্বনম’ মহাকাব্যে রাধার রাগ বর্ণনা করেছিলেন মুদ্দুপলানি।
অ্যাংরি ইয়াং উওম্যান কি ইন্ডাস্ট্রিতে নেই?
সেদিন রাতে আমাকে তুলে নিয়ে নিজেদের ডেরায় নিয়ে যাওয়ার জন্য এসেছিল ইস্টবেঙ্গল কর্তা বাবু চক্রবর্তী!
A Unit of: Sangbad Pratidin Digital Private Limited. All rights reserved