Robbar

Sangbad Pratidin

ভোদ্‌কাই কি দেশের একমাত্র রক্ষাকবচ?

রুশিদের চারপাশের জগৎ যখন চরম বিশৃঙ্খলভাবে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে, তখন রুশিরা ভোদ্‌কার শরণাপন্ন হচ্ছে দু’টি কারণে: মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে বিনিয়োগ হিসাবে, আর সে বিনিয়োগ যদি ব্যর্থও হয় তাহলে তারা অন্তত ভোদ্‌কায় ডুবে ভুলে থাকতে পারবে নিজেদের দুঃখ-দুর্দশা।

→

বাংলা ভাষায় লিখলেও প্রফুল্লদা সর্বার্থেই একজন সর্বভারতীয় লেখক

প্রফুল্লদার ছোটগল্প ‘বর্ষায় একদিন’ নিয়ে আমি ছবি করেছি। বিহারের প্রেক্ষাপটে লেখা এই গল্প। শুটিং করেছি ঝাড়খণ্ডে। অত্যন্ত মানবিক গল্প। দু’জন সাধারণ মানুষ, যাদের অনেক কিছুই নেই– কিন্তু আনন্দ রয়েছে।

→

যে দেশ তৈরি হয়েছে অভিবাসীদের শ্রমে, সেই দেশ আজ গ্রহণ করবে না তাঁদের?

এই মানুষগুলোর সমর্থনে দেশের সাধারণ মানুষের ধৈর্যের বাঁধ একটু একটু করে ভাঙতে ভাঙতে সমস্ত দেশ জুড়ে ১৪ জুন পালন করা হয় ‘নো কিংস ডে’। ছোট থেকে বিরাট শহর– প্রায় ২০-২৫ জন থেকে লক্ষাধিক মানুষ শামিল হন প্রতিবাদে।

→

শেষ বলে কিছু কি থাকতে পারে যদি না থাকে শুরু?

এই মহাবিশ্বের বিপুলতার কোনও ধারণা ছাড়া, হাজার হাজার ইলিউশনকে সত্য বলে জেনে যে বিন্দুতে শুরু করেছিলাম, সেই বিন্দুতেই শেষ, প্রান্ত জীবনে মনে হচ্ছে জীবন কী অর্থহীনভাবে ছোট!

→

বো ব্যারাকের চোখ দিয়ে পড়া আমাদেরই বিস্মৃত ইতিহাস

ততদিনে কলকাতা শহর থেকে ডি-গামা সাহেবের কেকের দোকান উঠে গিয়েছে। চিরতরে। ততদিনে কোকা-কোলা। জেমস বন্ড। সোভিয়েত ভেঙে রমরমে বিশ্বায়নের বাজার। ততদিনে ‘সংখ্যালঘু’ শব্দটাই বাজার এবং রাষ্ট্রের ঠেলায় আরও ভুলে যেতে যেতে, মার্জিনালাইজড হতে হতে, মিম অথবা ৩০ সেকেন্ডের কন্টেন্ট।

→

ভালোবাসা আসলে চেরির স্বাদ– যে জানে, কেবল সে-ই খুঁজে পায় বন্ধুর ঘর

কোথায় বন্ধুর ঘর? ঈশ্বর যতখানি ভাবতে পারেন, তার চেয়েও সবুজ ওই পথ, যে-পথে ছড়িয়ে আছে ভালোবাসা– ‘বন্ধুত্বের নীল ডানার মতোই ব্যাপ্ত’, সেই পথে আছে তার সন্ধান। নিঃসঙ্গতার ফুল যেখানে, তার ঠিক দু’ পা আগে সে হাত বাড়াচ্ছে আমাদের দিকে। যুদ্ধধ্বস্ত সেই পৃথিবীর হাত কি আমরা ধরতে পারব, ততখানি ভালোবাসার সাহস কি হবে আমাদের?

→

সমীর মণ্ডলের সঙ্গে আলাপচারিতায় সমীর মণ্ডল

যেহেতু আমি লেখক নই, তাই এটা মূলত লেখা-চর্চা। অক্ষর, শব্দ, বাক্য, ব্যাপারটা তো সবার মনের মধ্যে আছেই। অগোছালো, অসংগঠিতভাবে আছে। সব মাধ্যমেই স্রষ্টা এবং গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগের কিছু শর্তাবলি থাকে। সেটুকু জানার, বোঝার একটা মস্ত সুযোগ হল এখানে।

→

শচীন-বিরাটরা আসেন-যান, ভারত থেকে যায়

শচীন নেই। বিরাট নেই। তো কী হয়েছে! যশস্বী আছেন। শুভমান আছেন। বোল্ড ইন্ডিয়া আছে। ভয়কে জয় করার মন্ত্রগুপ্তি তাঁদের নখদর্পণে!

→

ধোঁয়া আর শব্দেই বুঝে গেছি আট-তিন-পাঁচ-দেড়-দেড়!

বাবাজি ঝোলা থেকে একটা ছোট্ট দাঁড়িপাল্লা বের করলেন। এটাকে ‘নিক্তি’ বলে। আর একটা রুপোর টাকা, একটা আধুলি ও সিকি। এইবার দীক্ষা দেওয়া হবে। আমি উত্তেজনায় কাঁপছি। বাবলুদা আমাকে বলল, ‘তোকে এবার একটু বাইরে যেতে হবে!’

→

লেখক-প্রকাশক-পাঠক-দর্শকদের হঠাৎ এত্ত গোয়েন্দাপ্রীতি?

নতুন প্রকাশকরা আর প্রতিষ্ঠিত প্রকাশকরা কলকাতার বইপাড়ায় বড়ো শো-রুম ধরনের দোকান দিচ্ছেন রাস্তার বিপরীতের বাড়িগুলির বিভিন্ন তলা জুড়ে, তখন পত্রপত্রিকা সমাজ মাধ্যমের বিজ্ঞাপন আর প্রকাশকের গ্রন্থ-তালিকা পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাচ্ছে কথাসাহিত্য, মানে ‘ফিকশন’ যত প্রকাশিত হচ্ছে তার সিংহভাগই হল গোয়েন্দা কাহিনি আর রহস্য-রোমাঞ্চ।

→